সাততেতৈয়া মহিলা হেফজ মাদ্রাসা

 

আজ শুক্রবার সকাল ১১ ঘটিকায় সাততেতৈয়া গ্রামের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবী সাততেতৈয়া মহিলা হেফজ মাদ্রাসা জায়গা পরির্দশন ও কন্ডিশনসহ ডিজাইন করার নিমিত্তে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান বুয়েটে ইঞ্জিনিয়ার আসবে। আপনি ও গ্রামের সবাই উপস্থিতি একান্ত কাম্য। আমাদের গ্রামের বহু দিনের আশার আলো, যুগের বাস্তব চাহিদা মেটাতে একটি মহিলা হেফজ মাদ্রাসা খুব দরকার। তার জন্য সবাই থাকিয়ে আছে। সম্ভবত ৭ ই অক্টোবর আমাদের অনুষ্ঠানের দিনে বুয়েটের একজন আর্কিটেক ইঞ্জিনিয়ারকে দাওয়াত করছি, উনি আসতে পারেন। উনি আমাদের হেফজ মাদ্রাসার জন্য একটা ৫ তলা কন্ডিশন এর নকশা ডিজাইন দিবেন আশা করি। এই জন্য সবার উপস্থিতি ও দোয়া চাই।
প্রকৌশলী জায়গা পরিদর্শন পরিমাপ/নকশা প্রদানের পর নির্দিষ্ট পরিকল্পনা অনুযায়ী সময়ে মাদরাসার কাজ শুরু হবে। দ্বীনের পথে দান করতে আগ্রহী দাতারা ইহকাল পরকালকে রঙিন করার উদ্দেশ্য আন্তরিক হাতটুকু সাধ্য অনুযায়ী বাড়িয়ে দিলে মাদরাসা নির্মাণের কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শুরু শেষ করা অতীব সহজতর হবে। এই মাদরাসা হলে মেয়েরা শুদ্ধ রূপে মহিলা শিক্ষকের কাছে কুরআন হাদীস শিখতে পারবে। দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় মাসআলা সম্পর্কে মহিলাগণ অবগত হবেন। গ্রামের বাইরে এই মাদরাসার সুভাষ গ্রামের নাম আলোকিত করবে। এটা গ্রামের সকলের নাজাতের উচিলা হবে। দুনিয়াবি জীবনে গ্রামকে সকল ধরণের বালা মুসিবত থেকে রক্ষা করার হাতিয়ার হবে। আল্লাহর কাছে উত্তম সেই ব্যক্তি যে নিজে কুরআন পড়ে এবং অন্যকে পড়তে সাহায্য করে। এইদান হাশরতক জারি থাকবে। মহিলারা কুরআন পড়ে যে সওয়াবের ভাগীদার হবেন, দাতারাও সমান ভাগ লাভ বান হবেন। মৃত্যুর পরে অন্ধকার কবরে এই দান আলো হয়ে সাহায্য করবে। আল্লাহ গ্রামের মহৎ উদ্যেগকে কবুল করুক এবং সকল আগ্রহী দাতাদের ধন সম্পদে ভরপুর করে দিক। দান করলে, ধন কমে না। দান করতে দিল লাগে

যদি আল্লাহ দয়া করেন গ্রামের মানুষের সহযোগিতা থাকে.... সাততেতৈয়া গ্রামে একটি প্রতিষ্ঠান ভিত্তি প্রস্হর স্হাপনা লাভ করবে এটা সকলের জন্য গর্বের বিষয় সাততেতৈয়ার ইতিহাসে এটিই অন্যতম সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে মর্যাদা লাভ করবে এর আগে এমন মহতী কাজ করার প্রয়াস শুরু করেছিলেন মরহুম সেকান্দর ফকির(রঃ) তিনি একটি ফোরকানিয়া প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, ভূমিও দান করেছেন যা আজ অবহেলিত এটা আমাদের জন্যে দুর্ভাগ্য সাততেতৈয়া মহিলা হেফজখানা প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘদিন ধরে ভূমিদাতা হিসেবে নিজের জায়গা দান করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন গোলজার বাড়ী নিবাসী মরহুম মুন্সি মিয়ার সহধর্মনী আমাদের সকলের শ্রদ্ধেয় হাজী নুরজাহান বেগম পরওয়ারদিগার ওনার এই দানকে কবুল করুক উত্তম বদলা দান করুক
 সাততেতৈয়া মহিলা হেফজ মাদ্রাসার জন্য সম্ভব্য দান অনুদান এর তালিকা ঃ নিজের নামের পাশে যে অনুদান ধরা হয়েছে , তা নিজের থেকে বা নিজে ও অন্যের সাহায্য বা অপরের কাছ থেকে নিজ দায়িত্ব মনে করে উত্তোলন তথা সমন্বয় করা যায়। ১) জনাব আকবর মেম্বার =২ লক্ষ ২) আবু ছালেহ = জমি ও ৩ লক্ষ ৩) জনাব হাসান মোহাম্মদ মনজুর আলম = ১ লক্ষ ৪) জনাব আনোয়ার = ২ লক্ষ ৫) জনাব জিয়উল হক= ১ লক্ষ ৬) জনাব নাছির উদ্দীন =২ লক্ষ ৭)জনাব খোরশেদ = ১ লক্ষ ৮) জনাব হাফেজ ইসমাইল =১ লক্ষ ৯) জনাব আবছার = ১ লক্ষ ১০) জনাব বেলাল আর্মি = ১ লক্ষ ১১) জনাবা নুরজাহান =২ গন্ডা জমি ১২) জনাবা রহিমা = ২ গন্ডা জমি ১৩) জনাব আব্দুল জলিল ৫০ হাজার ১৪) জনাব ইউছুপ = ৫০ হাজার ১৫) আবরা মোহাম্মদ আমজাদ ১ লক্ষ ১৬) আবু ছিদ্দিক ২ লক্ষ ১৭) জনাব হারুন রশীদ = ১ লক্ষ ১৭) জনাব ইউনুচ= ২ লক্ষ ১৮) জনাব হাসান ১ লক্ষ ১৯) জনাব দিদারুল আলম = ১ লক্ষ ২০) জনাব আবছার ২ = ১ লক্ষ ২১) জনাব জাহাঙ্গীর১= ১ লক্ষ ২২) জনাব জাহাঙ্গীর ২= ১ লক্ষ যদি সম্ভব্য দান অনুদান উত্তোলনের সত্যতা নিশ্চিত হয়, তাহলে কাজ শুরু করা যায়।( নিজে বা কারো থেকে নিয়ে নিজ দায়িত্ব পালন এর মাধ্যমে প্রতিষ্টান সফল ভাবে সম্পন্ন করা যায়।সময় নষ্ট না করে কাজে হাত দিতে পারেন।


সাততেতৈয়া

শরিয়ত,তরিকত,হাকিকত ও মারফত কাকে বলে? বিস্তারিত?

পবিত্র কুরআন সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান।

হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহ.)-বড় পীর এর জীবনী

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

তাজবীদ

জামে মসজিদ নীতিমালা