Posts

Showing posts from September, 2020

অন্যায়ের বিরুদ্ধে আল্লামা শফী ছিলেন আপসহীন : আইজিপি

Image
  হেফাজতে ইসলামের আমির, হাটহাজারী মাদ্রাসার সাবেক মহাপরিচালক আল্লামা শাহ আহমদ শফীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ।  আজ শনিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকালে তিনি এই শোক প্রকাশ করেন।  পুলিশ সদর দফতর থেকে পাঠানো শোকবার্তায় আইজিপি বলেন, ‘আল্লামা শাহ আহমদ শফী একজন সৎ এবং নির্ভীক আলেমে দ্বীন ছিলেন। অন্যায় ও অসত্যের বিরুদ্ধে তার আপসহীন ভূমিকা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’  ড. বেনজীর আহমেদ মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্য ও তার ভক্ত অনুসারীদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানান।

করোনায় পুলিশের বীরত্ব গাঁথা ‘মানবিক পুলিশ এর প্রতিচ্ছবি’

Image
  করোনা মহামারীতে পুলিশের অনবদ্য ভূমিকাকে বইয়ে পাতায় লিপিবদ্ধ করলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপকমিশনার (ডিবি, লালবাগ) রাজীব আল মাসুদ। পুলিশ মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদের পরিকল্পনায় এবং ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মো. মনিরুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে রাজীব আল মাসুদ বইটির নাম দিয়েছেন ‘মানবিক পুলিশ এর প্রতিচ্ছবি’। দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত এবং প্রচারিত খবরই বইটির মূল উপজীব্য। বইয়ের লভ্যাংশের বড় একটি অংশ দেয়া হবে করোনায় আক্রান্ত হয়ে শহীদ হওয়া পুলিশ সদস্যের পরিবারের সহযোগিতায়। বইটি প্রকাশ করছে পেনসিল প্রকাশনী। প্রকাশক মোহাম্মদ আনোয়ার বলেন, বিভিন্ন ধরণের বই প্রকাশ করলেও এবারই প্রথম করোনায় পুলিশের সব কর্মকান্ড নিয়ে এমন সংকলন প্রকাশ হচ্ছে। এর বিষয়বস্তু এতটাই প্রাসঙ্গিক যে, আমরা আন্তরিকতা দিয়ে প্রকাশ করছি। আশা করছি, সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে বইটি প্রকাশ করতে পারবো।  ‘মানবিক পুলিশ এর প্রতিচ্ছবি’-কে মহামারীর সময়ে পুলিশের ভূমিকায় ‘করোনাকালীন ইতিহাস বই’ এবং পুলিশের ‘ইনস্টিটিউশনাল মেমোরি’ হিসেবে মনে করেন রাজীব আল মাসুদ। তিনি বলেন, আবার যদি এ ধরণের মহামারী আসে জনগণ তখন বুঝতে পারবে করোনা সংকটে পুলিশ কি

ভাল লেখা ও পড়ার গল্প

মানবিক পুলিশ ইউনিট সিএমপি-শওকত হোসেন http://islamipathagar.com/

ইসরায়েল-আমিরাত চুক্তিকে হারাম ফতোয়া

Image
  ইয়াহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের চুক্তি ও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকে হারাম ফতোয়া দিয়েছে কাতারভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অব মুসলিম স্কলারস বা বিশ্ব মুসলিম ওলামা সংঘ। খবর আনাদোলু এজেন্সি। মুসলমানদের প্রথম কেবলা মসজিদুল আকসা, আল কুদস (জেরুজালেম নগরী) ও ফিলিস্তিনের বিশাল অঞ্চল দখলকারী ইসরাইলের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের চুক্তি ও সম্পর্ক স্থাপনকে নিষিদ্ধ ও হারাম ফতোয়া দিয়েছে বিশ্ব মুসলিম ওলামা সংঘের ২০০ আলেম।সংযুক্ত আরব আমিরাতের নতুন এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিশ্বের মুসলিম স্কলারদের নিয়ে গঠিত সর্ববৃহৎ সংগঠন ‘ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অব মুসলিম স্কলারস’ বা বিশ্ব মুসলিম ওলামা সংঘ। গত মঙ্গলবার (৮ সেপ্টেম্বর) কাতারের রাজধানী দোহায় সংগঠনটির প্রধান কার্যালয়ে ইসরাইল-আমিরাত চুক্তি সম্পর্কিত পর্যালোচনা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকে বিশ্বের প্রভাবশালী ২০০ আলেম ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেন। এ বৈঠক থেকে এ চুক্তিকে হারাম ঘোষণা দেয়া হয়। বিশ্ব মুসলিম ওলামা সংঘের এ ফতোয়ায় বলা হয়, ‌ইসরাইলের সঙ্গে তথাকথিত এ শান্তিচুক্তি ও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের বি

মুসলিম উম্মাহর কল্যাণের দিন ‘জুমআ’

Image
  হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহুর বিশ্লেষণধর্মী একটি বর্ণনায় জুমআর দিনের মর্যাদার কথা উঠে এসেছে। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, (কুরআনে) আল-ইয়ামুল মাওউদ বা প্রতিশ্রুতি দিবস হলো কেয়ামাতের দিন। এ প্রতিশ্রুতি আল্লাহ তাআলা কুরআনে ঘোষণা করেছেন। আবার মাশহুদ অর্থ হলো- যাকে হাজির করা হয়। এ দিন হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা পালনে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহ আরাফাতের ময়দানে হাজির হয়। আর শাহেদ হলো- যে হাজির হয়। প্রতি সাত দিন অন্তর অন্তর একবার মানুষের কাছে যে দিনটি হাজির হয় তাহলো জুমআর দিন।জুমআ মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ লাভের দিন। আবার অকল্যাণ থেকে মুক্তির দিন। হাদিসে পাকে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ দিনের মর্যাদা ও কল্যাণের ঘোষণা দিয়েছেন। হাদিসে এসেছে- ‘এমন কোনো দিনে সূর্য উদয়াস্ত হয় না, যে দিন জুমআর দিন হতে উত্তম। এ দিন এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে, যদি কোনো মুমিন বান্দা তা পেয়ে যায় এবং আল্লাহর কাছে কোনো কল্যাণের প্রার্থনা করে, আল্লাহ তাআলা তার প্রার্থনা মঞ্জুর করেন। আর কোনো বান্দা যদি অকল্যাণ থেকে রেহাই চায়, তবে আল্লাহ তাআলা তাকে রেহাই দান করেন।’ (মুসনাদে আহমাদ) এছাড়া
Image
  নিজেদের আকাশসীমা থেকে তিন মার্কিন বিমানকে হটিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে ইরান। যুক্তরাষ্ট্রের দু’টি পাইলটবিহীন কমব্যাট বিমান বা ড্রোন ও একটি সামরিক বিমানকে নিজেদের বিমান প্রতিরক্ষা অঞ্চলের আকাশ থেকে চলে যেতে বাধ্য করেছে ইরানের সামরিক বাহিনী। ওই বিমানগুলো আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ইরানের দক্ষিণাঞ্চলে চলমান নৌমহড়ার আকাশসীমায় ঢুকে পড়েছিল। ইরানের সেনাবাহিনী শুক্রবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতি প্রকাশ করে জানিয়েছে, পারস্য উপসাগরে চলমান নৌমহড়ার দ্বিতীয় দিনে শুক্রবার আকাশে অনুপ্রবেশকারী একটি মার্কিন সামরিক বিমান পি-৮ পোসেইডন, একটি এমকিউ-৯ ড্রোন ও একটি আরকিউ-৪ ড্রোনকে ইরানের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় শনাক্ত করা হয়। মহড়ার আকাশসীমা-এয়ার ডিফেন্স জোন বা এডিজেডে অনুপ্রবেশ করার বহু আগে থেকেেই ওই তিন বিমানের গতিবিধি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছিল ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এডিজেডের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশ করার পর এসব মার্কিন বিমানকে সামনে অগ্রসর না হতে কয়েক দফা সতর্ক সংকেত পাঠানো হয়। কিন্তু তা না শোনার কারণে ইরান তার নিজস্ব ড্রোন ‘কাররার’কে আকাশে ওড়ায়। এ পর্যা

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শানে কটুক্তিকারী শাস্তি

Image
  যেসব নামধারী আলেমরা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শানে কটুক্তি করে তাদের চোখে কি পবিত্র কোরআনুল কারিমের এই আয়াত গুলো পড়ে না يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَرْفَعُوا أَصْوَاتَكُمْ فَوْقَ صَوْتِ النَّبِيِّ وَلَا تَجْهَرُوا لَهُ بِالْقَوْلِ كَجَهْرِ بَعْضِكُمْ لِبَعْضٍ أَن تَحْبَطَ أَعْمَالُكُمْ وَأَنتُمْ لَا تَشْعُرُونَ মুমিনগণ! তোমরা নবীর কন্ঠস্বরের ওপর তোমাদের কন্ঠস্বর উঁচু করো না এবং তোমরা একে অপরের সাথে যেরূপ কথা বল, তাঁর সাথে সেরূপ কথা বলো না। এতে তোমাদের কর্ম নিস্ফল হয়ে যাবে এবং তোমরা টেরও পাবে না। (সূরা আল হুজরাত, ৪৯ঃ২) لَّا تَجْعَلُوا دُعَاءَ الرَّسُولِ بَيْنَكُمْ كَدُعَاءِ بَعْضِكُم بَعْضًا ۚ রসূলের আহবানকে তোমরা তোমাদের একে অপরকে আহ্বানের মত গণ্য করো না। (সূরা নুর, ২৪ঃ৬৩) আল-আন‘আম 6:10 وَلَقَدِ ٱسْتُهْزِئَ بِرُسُلٍ مِّن قَبْلِكَ فَحَاقَ بِٱلَّذِينَ سَخِرُوا۟ مِنْهُم مَّا كَانُوا۟ بِهِۦ يَسْتَهْزِءُونَ আর অবশ্যই তোমার পূর্বে রাসূলগণকে নিয়ে উপহাস করা হয়েছিল। ফলে যারা তাদের সাথে উপহাস করেছিল, তাদেরকে তাদের উপহাস বেষ্টন করে নিয়েছে। রা’দ 13:32 وَلَقَدِ ٱسْتُهْزِئ

নারায়ণগঞ্জের পশ্চিম তল্লা এলাকায় বায়তুস সালাত জামে মসজিদে এসি বিস্ফোরণ

Image
  নারায়ণগঞ্জের পশ্চিম তল্লা এলাকায় বায়তুস সালাত জামে মসজিদে এসি বিস্ফোরণের ঘটনায় হতাহতদের দেখতে ও চিকিৎসাধীন দগ্ধ রোগীদের খোঁজখবর নিতে আজ শনিবার সকালে রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ছুটে যান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি জননেতা ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ। এসময় তিনি নিহত মুসল্লিদের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকার্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। পাশাপাশি দগ্ধ ও চিকিৎসাধীন মুসল্লিদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে বিশেষ দোয়া করেন। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি দেলওয়ার হোসাইন, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের মজলিশে শুরা সদস্য আশরাফুল আলম ইমন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

সিইপিজেডের ক্যানপার্কসহ ১১ গার্মেন্টসের পণ্য ফেরত এলো যুক্তরাষ্ট্র থেকে

Image
  যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পোশাক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ‘ভিএফ-কনটুর’ বাংলাদেশের ১১টি গার্মেন্টসের ২৬ লাখ ডলার (প্রায় ২৪ কোটি টাকা) মূল্যমানের রপ্তানি করা পণ্য ফেরত পাঠিয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বরে পাঠানো পণ্যগুলো চলতি বছরের জুনে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বন্দরে পণ্য পৌঁছলে ভিএফ-কনটুর তা গ্রহণ না করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়েছে যৌক্তিক কোনো কারণ ছাড়াই। সমঝোতা না হলে সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে পণ্যগুলো চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছাবে। এই ১১টি গার্মেন্টসের মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) অবস্থিত ‘ক্যানপার্ক’ও। বাংলাদেশি পোশাক প্রতিষ্ঠানগুলো একে ‘প্রতারণা’ হিসেবে অভিহিত করেছে। বিজিএমইএর সহ-সভাপতি এএম চৌধুরী সেলিম চট্টগ্রাম প্রতিদিনকে বলেন, ‘এমনিতেই গার্মেন্টস ব্যবসায়ের অবস্থা খারাপ। এটি এখন আরো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বায়ারের এই আচরণটি ঠিক নয়। সমস্ত শর্ত মেনেই পণ্য পাঠানো হয়েছে। জাহাজে দুর্ঘটনা ঘটলেও পণ্যের কোন ক্ষতি হয়নি। তবে দেনদরবার চলছে। বায়ার একটু পজিটিভ মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসলেই সমস্যার সমাধান হবে।’ প্রতারণার শিকার পোশাক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে নাসা অ্যাপারেলস, এমএনসি অ্যাপারেলস, স্

নিষিদ্ধ হল কওমী মাদ্রাসায় শিশু ধর্ষণ নিয়ে লেখা উপন্যাস

Image
  কওমী মাদ্রাসাগুলোতে শিশু ধর্ষণ নিয়ে লেখা একটি উপন্যাস ‘জননিরাপত্তার জন্য হুমকি’ বলে বিবেচিত হওয়ায় সেটি নিষিদ্ধ করেছে সরকার। এর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, বইটির কারণে কওমী মাদ্রাসার শিক্ষকদের অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে। ২৪ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সাইফুল বাতেন টিটোর লেখা ও জংশন প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত উপন্যাস ‘বিষফোঁড়া’র বিষয়বস্তু দেশের শান্তিশৃঙ্খলা পরিপন্থী। বইটি জননিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে বিবেচিত হওয়ায় বাংলাদেশে বইটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। ‘বিষফোঁড়া’ উপন্যাসটি চলতি বছর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়। বইটির প্রকাশক মোশাররফ মাতুব্বর জানিয়েছেন, ওই সময় পুলিশ তাদের কাছ থেকে বইটির ২০টি কপি নিয়ে যান। তবে পরে পুলিশ প্রকাশককে জানিয়েছিল, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে— এমন কিছু তারা বইটিতে খুঁজে পাননি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বইমেলায় বইটি প্রকাশের পর গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে উদ্বেগ জানানো হয়। বইটির কারণে কওমী মাদ্রাসার শিক্ষকদের অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে।

বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ কারী সাহাবাদের তালিকা

Image
  ১. হযরত আবু বকর (রাঃ) ২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ) ৩. হযরত উসমান (রাঃ) ৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ) ৫. হযরত হামজা (রাঃ) ৬. হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ) ৭. হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ) ৮. হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ) ৯. হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ(রাঃ) ১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ(রাঃ) ১১. হযরত তোফায়েল বিন হারেছ(রাঃ) ১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ(রাঃ) ১৩. হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ) ১৪. হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ) ১৫. হযরত ছালেম (রাঃ) ১৬. হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ) ১৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ(রাঃ) ১৮. হযরত উক্বাশা বিন মিহসান(রাঃ) ১৯. হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ) ২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ) ২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ(রাঃ) ২২. হযরত আবু সিনান (রাঃ) ২৩. হযরত সিনান বিন আবু সিনান(রাঃ) ২৪. হযরত মুহরিয বিন নাজলা(রাঃ) ২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ) ২৬. হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ) ২৭. হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ) ২৮. হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ) ২৯. হযরত সুওয়ায়েদ ইবনে মাখশী(রাঃ) ৩০. হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান(রাঃ) ৩১. হযরত জুবাইর বিন আউওয়াম(রাঃ) ৩২. হযরত হাতেব বিন আবি বালতাআহ(রাঃ) ৩৩. হযরত সা’দ বিন খাওলা (রাঃ) ৩৪. হযরত মুসআব বিন

অপরাধ শুধু ঘোড়ারই

Image
  ঘটনা এক:- করোনায় ভয়াবহকালে অনেক গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে যায়। তবে কিছু গার্মেন্টস চালু থাকে এবং প্রচুর উৎপাদন করে। কারণ সেসব গার্মেন্টস পণ্যের বৈদেশিক চাহিদা ছিল প্রচুর। সেসব গার্মেন্টস ঈদের ছুটিও দেয়নি শ্রমিকদের। ফলাফল শ্রমিকদের কিছু রুটি রুজির ব্যবস্থা হলেও গার্মেন্টস মালিক/ব্যবসায়ী প্রচুর লাভবান হয়েছে। ঘটনা দুই:- করোনায় ঔষধ কারখানা চালু ছিল লক্ষণীয়ভাবে। কিছু সিজনাল ঔষধের প্রচুর চাহিদা হয়েছিল করোনাকালে। অনেক ঔষধ চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করতে হিমশিম খেতে হয়েছে ঔষধ কোম্পানীগুলোকে। ঔষধ শিল্পে জড়িত শ্রমিক বা কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের কাজের চাপ বেড়ে গিয়েছিল আশাতীতভাবে। ফলাফল সাধারণ মানুষ ঔষধ পেয়েছে, ঔষধ শিল্পে কর্মরত শ্রমিক, কর্মকর্তা কর্মহীনতা থেকে রক্ষা পেয়েছে। তবে প্রচুর লাভ করেছে ঔষধ কোম্পানীর মালিকরা। ঘটনা তিন:- করোনায় বাংলাদেশ পুলিশ যে কাজ করেছে তা পৃথিবীর অন্য কোন দেশের পুলিশ এমন সার্ভিস দিয়েছে কিনা জানা নেই। মাসের ত্রিশ দিন‌ই দিনরাত কাজ করেছে সকল পুলিশ সদস্যরা। এমন কোন সেবা নেই যা করেনি পুলিশ। অন্য প্রায় সকল পেশার লোকজন ছুটি উপভোগ করেছেন এ সময়টা। ডাক্তারসহ স্বাস্থ্য ব

বিচার আর আচার

Image
  একটা মেয়ে কোর্টে গেছে তার বয়ফ্রেন্ডের নামে কেস করতে।মামলাটা ছিলো তার বয়ফ্রেন্ড তাকে ধর্ষণ করেছে।জজ সাহেব সব কিছু জানতে চাইলে মেয়েটি তাদের রিলেশনের সব কিছু বলে।জজ সাহেব সব কিছু শুনে মেয়েটার হাতে ৫ টাকার কয়েন দেয়, এবং বলে তুমি যদি এক সপ্তাহ পর যদি এই কয়েনটা আমাকে ফেরত দিতে পারো তাহলে তুমি নির্দোষ।আর ছেলেটাকে বলো, তুমি যদি মেয়েটার কাছ থেকে ওই কয়েনটা আনতে পারো তাহলে তুমি নির্দোষ।এক সপ্তাহ পর মেয়েটি জজ সাহেবের কাছে কয়েনটা ফিরিয়ে দিলো।জজ সাহেব মেয়েটিকে প্রশ্ন করলো–ছেলেটি তোমার কাছ থেকে কয়েনটি নেওয়ার চেষ্টা করেনি? মেয়েটা বললো– হ্যাঁ স্যার অনেক নেওয়ার চেষ্টা করেছে। আমাকে লাখ টাকার লোভ ও দেখিয়েছে কিন্তু আমি দেইনি। এসব শোনার পর জজ সাহেব বললো–এইভাবে তুমি তোমার ইজ্জতটাও বাঁচাতে পারতে কিন্তু তুমি বাঁচা ও নি। দু'জনেই স্বেচ্ছায় রুম ডেট করেছো। এখন যখন ব্রেকাপ হয়েছে তখন ছেলেটা ধর্ষক হয়ে গেছে। সব সময় ছেলেরা দোষী হয় না। অনেক সময় মেয়েরাও দোষী হয়। গল্পটা পড়ে কমেন্ট করে জানাবেন গল্পটা কেমন লাগলো