সাততেতৈয়া
গ্রামভিত্তিক লোকসংখ্যা
ইউনিয়ন পরিষদের পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ
গ্রাম পুলিশ
আমাদের প্রিয় মানুষ কবি মঈনুল ইসলাম শামীম জীবন ও মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। একজন নির্মোহ-নির্লোভ কবি মঈনুল ইসলাম শামীম। অর্থ-বিত্তের দিকে কখনও ঝোঁকেননি। অতি সাধারণ মানের জীবনযাপন করে কাটিয়ে দিয়েছেন জীবনের ৪১টি বছর। শত অভাব অনাটনেও লক্ষ্যভ্রষ্ট না হয়ে অসুন্দর-অন্যায়-অসাম্যের বিরুদ্ধে কলমযুদ্ধ করেছেন আজীবন।
জন্ম ১৯৭৯ সালের ২৩ জানুয়ারি নানার বাড়ি চট্টগ্রামে বোয়ালখালী উপজেলার পশ্চিম সারোয়াতলী গ্রামের প্রখ্যাত আউলিয়া হযরত আবদুল গফুর শাহার বাড়িতে। পৈত্রিক বাড়ি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার সাততেতৈয়া গ্রামে। তাঁর পিতা প্রাক্তন ইউপি সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম ও মাতা প্রাক্তন ইউপি সদস্যা শাহজাদী রহিমা খানম নুরু। বোয়ালখালীর প্রখ্যাত সাধক অলি হযরত আবদুল গফুর শাহ আল মাইজভান্ডারীর সেজ সাহেবজাদা আবু তালেব শাহ তাঁর নানাজান।
কবি মঈনুল ইসলাম শামীম তাঁর কাব্য কানন প্রকাশনার ৩৩ পৃষ্ঠায় প্রকাশিত কবিতায় লিখেছেন
"যদি আমার হয় কখনো টাকাকড়ি ধন
দুঃখির মাঝে বিলিয়েদেব তাই করেছি পণ।
গড়ে দেব বসত বাড়ী ভিটেহীনদের ধরে
দেব আরো আবাদী জমি রেজিষ্ট্রি করে।
মেঠো পথকে ইটো-পথ বানিয়ে দেব গাঁয়
শিশুর জন্য পার্ক বানাব মনের মত সাজায়।
গড়ে দেব অনাথালয় অনাথ শিশুর জন্য
আরো দেব বৃদ্ধাশ্রম দুঃখি বয়েসির জন্য।
গড়ে দেব হাসপাতালে রুগ্ন জনের সেবায়
জ্ঞানের আলো পৌঁছে দেব অজপাড়া সব গাঁয়"
"যদি আমার হয় কখনো টাকাকড়ি ধন
দুঃখির মাঝে বিলিয়েদেব তাই করেছি পণ।
গড়ে দেব বসত বাড়ী ভিটেহীনদের ধরে
দেব আরো আবাদী জমি রেজিষ্ট্রি করে।
মেঠো পথকে ইটো-পথ বানিয়ে দেব গাঁয়
শিশুর জন্য পার্ক বানাব মনের মত সাজায়।
গড়ে দেব অনাথালয় অনাথ শিশুর জন্য
আরো দেব বৃদ্ধাশ্রম দুঃখি বয়েসির জন্য।
গড়ে দেব হাসপাতালে রুগ্ন জনের সেবায়
জ্ঞানের আলো পৌঁছে দেব অজপাড়া সব গাঁয়"
যেমন কথা তেমনি কাজ তার জীবনেতিবৃত্ত পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যেন এই কবিতার প্রতিচ্ছবি। তার জীবনের অন্যতম প্রজ্ঞা ছিল অসহায়, দরিদ্র ও বিপদগ্রস্ত মানুষের সেবা করা। ওনার টাকায় চলতো অনেকগুলো অসহায় পরিবার।কর্ম জীবনে গ্রামের দরিদ্র সাধারণ সরল মানুষ গুলোর পাশে তাদের সুখে দুঃখে নিজেকে জড়িয়ে জীবনের কষ্টার্জিত সকল অর্থ যিনি নির্দ্বিধায় খরচ করেছেন গরীব ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার পেছনে। গরীব ছাত্র-ছাত্রীদের বিনা পারিশ্রমিকে লেখা-পড়া করিয়েছেন তিনি। যার ধরুন কোমলমতি শিশু ও ছেলেমেয়েদের কাছে হয়েছেন শ্রদ্ধার বরপুত্র।
আজ মানবিক এই কবি মঈনুল ইসলাম শামীম দুরারোগ্য ফুসফুস ক্যান্সারে আক্রান্ত। চিকিৎসকরা বলেছেন জরুরি ভিত্তিতে ভারত নিয়ে যেতে। আর এই চিকিৎসায় প্রয়োজন হবে কয়েক লক্ষ টাকা যা সম্পূর্ণ তার পরিবারের পক্ষে বহন করা সম্ভব নয়। পরিবারের অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ বড় ছেলে শামীম অল্প আয়ের একটি কোম্পানির চাকরির পাশাপাশি ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে বিভিন্ন পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে লেখালেখি এবং সাংবাদিকতা করছেন। বীর চট্টলার ঐতিহ্যবাহী মাসিক আন্দরকিল্লা পত্রিকার বিভাগীয় সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন অনেক বছর যাবত। ছোটদের জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে একাধিক কবিতা সহ "কাব্যকানন" ছাড়াও লিখেছেন একাধিক বই।গভীর রাত জেগে লেখালেখির পাশাপাশি ধর্মকর্ম নিয়েও ব্যস্ত থাকতে পছন্দ করতেন ।
সংসার জীবনে এই মানবিক কবি মঈনুল ইসলাম শামীম এর বৃদ্ধ মা বাবা, ছোট ভাইবোন ছাড়াও রয়েছে স্ত্রী ও একটি অবুঝ শিশু সন্তান। যে আজ তাকিয়ে আছে তার অসুস্থ বাবার দ্রুত সুস্থ হয়ে ফিরে আসার পথের দিকে। গ্রামের অবুঝ সরল ছেলেমেয়ে গুলো অপেক্ষায় থাকতো তাদের প্রিয় কবি শামীম ভাইয়ের নতুন লেখা কবিতা শোনার জন্য। আজ তারা চেয়ে আছে মহান আল্লাহর পানে তাদের প্রিয় শামীম ভাইয়ের রোগমুক্তির আশায়।
তার চিকিৎসা ব্যয়ের কথা ভেবে উদ্বিগ্ন পরিবার সহ তার শুভাকাঙ্ক্ষীরা তবুও সাহস হারাননি তিনি। কিন্তু ক্যান্সারের এই অবস্থাই শুধু সাহসই একমাত্র অস্ত্র নয়। তার জন্য প্রয়োজন অর্থ। তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের থেকে দেশের বিত্তবান ও সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে তার চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে অর্থ সাহায্য চাওয়া হয়েছে। সাহায্য করতে বিকাশ করুণ নিম্নোক্ত নাম্বারে।
আসুন সাততেতৈয়া গ্রামবাসী♦=
চট্টগ্রাম জেলার, পটিয়া উপজেলার ০৪নং কোলাগাঁও ইউনিয়নের ০৮ নং ওয়ার্ড তথা সাততেতৈয়া গ্রামের একমাত্র রাস্তার এই বেহাল দশা। পশ্চিম সাততেতৈয়া নুরীয়া জামে মসজিদ সংলগ্ন ভারালা শাহর মাজার হতে পশ্চিম দিকে মাত্র ৬০ গজ রাস্তার এই নাজুক অবস্থা। ব্যক্তি পর্যায়ে চাঁদা তুলে গ্রামবাসী এই রাস্তা অন্তত দু্ইবার মেরামত করেছিল। টেকসই মেরামত না হওয়ার কারনে অতিবৃষ্টির ফলে চট্টগ্রাম তথা শান্তির হাট হতে সাততেতৈয়া গ্রামে প্রবেশের একমাত্র রাস্তাটি গাড়ি চলাচল দূরে থাক, পায়ে চলাচলের অনুপযুক্ত হয়ে পড়ে। জনপ্রতিনিধিদের দেয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন না করার ফলে রাস্তার এই দুর্দশা। অবহেলিত এই গ্রামের ৭০ থেকে ৯০% লোক এই রাস্তা দিয়ে শান্তির হাট হয়ে বানিজ্য নগরী চট্টগ্রামে যাতায়াত করে। একমাত্র রাস্তার এই বেহাল দশা হলে, এলাকার মানুষের যাতায়াতে কি যে কষ্ট তা সহজে অনুমেয়। তাই এলাকার মানুষের দুঃখ দুর্দশা কথা বিবেচনা করে, রাস্তাঘাট উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিকে এগিয়ে আসার উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি এবং আপনাদের সহযোগীতা ও সুদৃষ্টি কামনা করছি। আপনাদের সামান্য দায়িত্বশীল প্রচেষ্টা সাততেতৈয়া গ্রামবাসী পেতে পারে এই দুর্বিসহ কষ্ট থেকে মুক্তি।পটিয়া থানার ০৪ নং কোলাগঁও এর মধ্যে ০৮ নং ওয়ার্ড সাততেতৈয়া -- সাতটি পুকুর, সাতটি তেতুল গাছ, সাতটি বাড়ী ও সাতটি মহান ব্যক্তি নিয়া অত্র গ্রামের নাম করণ করা হয়েছে সাততেতৈয়া। মসজিদ ০৩টি, মাদ্রাসা ০৩টি, মাজার ০৩টি, ২টি, ফার্মেসী ৭টি বাড়ী. সহ দেখতে পাবেন ...... ?
চেয়ারম্যান মহোদয়/ এম টি মহোদয়/ উ এন ও মহোদয় কে আবেদন--
কনিষ্ঠ আঙ্গুলের ডগাসম প্রতিটি নুড়ি পাথর। হালকা বিটুমিনমাখা পাথরগুলো একটি আরেকটির সাথে সেট হয়ে হয়ে পুরো সড়ক জুড়ে ছড়িয়ে আছে। এটিই সাততেতৈয়া-চাপড়ি-বানীগ্রাম সড়কের পিচঢালা অংশের অসমাপ্ত সংস্কার কাজের হাস্যকর চিত্র। আরও সহজ করে যদি বলি এই রিপেয়ারিঙের পুরুত্ব এক ইঞ্চির চারভাগের এক ভাগ। এরই মধ্যে প্রতিদিন সাততেতৈয়াবাসীর হাঁটাচলায় হালকা এ প্রলেপ কোথাও কোথাও উঠে গিয়েছে, কোথাও আবার ছিঁড়ে ছিঁড়ে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে পড়ছে পাথরগুলো।
পটিয়ার 'ইউ এন ও' মহোদয় আপনার প্রতি সবিনয় অনুরোধ--- আসুন, দেখে যান একবার।
সাততেতৈয়া
মঈনুল ইসলাম শামীম
(উৎসর্গ: বন্ধুব আবু সালেহ ভাইকে)
প্রিয় হে আমার সাততেতৈয়া
মায়ের মতো তুমি
ধন্য আমি চির ধন্য
তোমার চরণ চুমি।
তুমি একটি ফোটা পলাশ
হৃদয় তরুর শাখে
তোমার ছবি আঁকতে নয়ন
স্বপ্নের রঙ মাখে।
তোমার গায়ে জড়ানো ওই
সবুজ শাড়ির আঁচল
শোভা ছড়ায় মুগ্ধ করায়
প্রতিটি পল অনুপল।
তোমার পোষা পাখির গানে
ভরে উঠে স্বপ্রাণ
তোমার হাওয়ায় ঘুরে বেড়ায়
মৌসুমী বুনো ঘ্রাণ।
যদি কোথাও আমি থাকিও
তুমিই রাখো মন
তোমার মান রাখব অটুট
সুদীপ্ত এই পণ।
তোমার মতো নেই কোথাও
তুমি সুখ, দুঃখোনাশি
সাততেতৈয়া ওগো তোমায়
অনেক ভালোবাসি।
মঈনুল ইসলাম শামীম
(উৎসর্গ: বন্ধুব আবু সালেহ ভাইকে)
প্রিয় হে আমার সাততেতৈয়া
মায়ের মতো তুমি
ধন্য আমি চির ধন্য
তোমার চরণ চুমি।
তুমি একটি ফোটা পলাশ
হৃদয় তরুর শাখে
তোমার ছবি আঁকতে নয়ন
স্বপ্নের রঙ মাখে।
তোমার গায়ে জড়ানো ওই
সবুজ শাড়ির আঁচল
শোভা ছড়ায় মুগ্ধ করায়
প্রতিটি পল অনুপল।
তোমার পোষা পাখির গানে
ভরে উঠে স্বপ্রাণ
তোমার হাওয়ায় ঘুরে বেড়ায়
মৌসুমী বুনো ঘ্রাণ।
যদি কোথাও আমি থাকিও
তুমিই রাখো মন
তোমার মান রাখব অটুট
সুদীপ্ত এই পণ।
তোমার মতো নেই কোথাও
তুমি সুখ, দুঃখোনাশি
সাততেতৈয়া ওগো তোমায়
অনেক ভালোবাসি।
সাততেতৈয়া গ্রাম
(Av Q g bvwmg)
আমাদের ছোট গ্রাম বড় বড় ঘর
থাকি সাথে মিলে মিশে নাহি কেহ পর।
গ্রামের পাশ দিয়া ঘেষে গেছে গরু রোড়া খাল
বর্ষার মাছ ধরতে নিয়া যাইতাম জাল।
মাঝে মাঝে বোধ করি অপমান
গ্রামে নেই কোন সরকারী প্রতিষ্ঠান।
আছে তিনখান কেজি, ব্রাক ও পাঠাগার
কিছু যায় ছাপড়ী যায় কিছু মনসায়
থাকে না অবশিষ্ঠ আর।
হায়রে আমার গ্রাম
কত শিশু- কিশোর স্মৃতি তোমায় কাটিয়া দিলাম।
জামতল তালতল, হেল্লা ভিটা আর নজ্জর ঘোনা
হেতায় এখন মইশা আর চীনা ঝোকের পোনা।
আবাদী জমি অনাবাদী হয়,অলসতার গুনে
ফেসবুক নিয়া পড়ে আছি কার কথা কে শোনে।
এই গ্রামে জায়গা নাই কোন বিধর্মী ও বাতিল ফেরকার
মনে রাখি ভাই দল যার যার গ্রাম কিন্তু সবার।
এসো সবাই গ্রাম গড়ি,গ্রাম উন্নয়নে কাজ করি
স্লোগান কিন্তু একটাই সবার হাতে কাজ চাই
গ্রাম উন্নয়নে এগিয়ে যাই।
হিংসা বিদ্বেষ দুর করি
গ্রাম উন্নয়নে কাজ করি।
সবার থেকে আশা করি।
মান সম্মানের চিন্তা করি।
একটাই প্রশ্ন এই গ্রাম কার
আমার আপনার সবার।
সাততেতৈয়া আদর্শ গ্রাম উন্নয়ন কমিটি
BewUwRs, AmgvwRK KvR, miKvi I ivóª we‡ivax KvR Ges `Ûbxq †Kvb Aciva †`L‡j mv‡_ mv‡_ †hvMv‡hvM Kiæb| wb¤§ ewY©Z wVKvbvqt-
1| MÖvg cywjk t- Rwmg DwÏb,
2| wbKU¯’ _vbvq (cwUqv _vbv)t-0303556213
3| PÆMÖvg i¨ve 7 (enÏinvU)t-01777710733
4| evsjv‡`k cywjk K‡›Uvj iægt-999
5| dvqvi mvwf©mt- Potia Fire Station 03035-56550 01815628991
6| wU Gb I Awdmt- : ARSHAD HOSEIN.
Phones: PABX: 47115875, 47115879, 47114514,
Fax : 880-2-47115865,
Email: For News: n_editor@bangla.net, n_news@bangla.net,
সার্বিক তত্ত্বাবধানে- প্রিয়তোষ সরকার উপজেলা আইসিটি টেকনিশিয়ান মোবাইল: ০১৮১১৮৬৫২২৬.
Upazila Nirbahi Officer (UNO): Abdullah Al Mamun "Patiya Municipal Mayor": Professor Md.Harunur Rashid "
District Education Office
Agrabad, Chittagong-4100
Phone: 031-727234
Cell: +8801813-022633
deochittagong@yahoo.com
Rbm‡PZbvqt- mvZ‡Z‰Zqv Av`k© MÖvg Dbœqb KwgwU
মোট বিতরণ ৭২২৫৪ টাকা
নগদ অনুদান ৫৭০০০ টাকা
পণ্য অনুদান ১০৫০০ টাকা
_________________________
বকেয়া = ৫২৫৪ টাকা (টিপুর দোকানে)
মূলত অতিরিক্ত ১৬ পরিবারকে ত্রাণ দেওয়ায় অতিরিক্ত খরচ।
******
ছৈয়দ: অমুখ আলেম একটু নবীর শানে বিয়াদবী করে ভূল করছে যে রি,তাই বলে কি কাফের হয় কিভাবে?
মফিজ: উত্তরে বলে, বউকে আদর করে মা ডেকে ফেললে, তালাক হয় কিভাবে,তাও তো একটু ভূল।
এখন মার ছৈয়দ বলে: এত দিন পরে বুঝলাম নবীর মনে কষ্ট দিলে ঈমান আর থাকে না ,পুনরায় ঈমান আনতে হয়।আর তাওবাও করতে হয়।
মফিজ: বদ্দা লাখড়ীর দোকানও দোকান আর স্বর্নের দোকানও দোকান,
মার ছৈয়দ: না বাদ্দা লাখড়ীর দোকানদার ৫ কেজি লাখড়ী বেশী দিলে অসুবিধা নাই।
কিন্তু স্বর্নের দোকান দার ১ তোলাও স্বর্ন বেশী দিবে না।
মফিজ:উভয় দোকানদার কিন্তু বিনিময়ের পাথর্ক্য মারাত্মক,
মার ছৈয়দ : এখন বুঝ ভাই, অন্য কে কষ্ট দিলে শুধু পাপ হয় কিন্তু ঈমান চলে যায় না।আর নবীকে কষ্ট দিলে ঈমান সহ চলে যায়।
******************* গ্রুপে যে পোস্ট সমূহ করবেন- ১. গ্রামের কল্যাণকর যেকোন কাজ, পরিকল্পনা, উদ্যোগ ২. গ্রামের খবর, মৃত্যুর খবর, ভালো খবর, দুর্ঘটনা, (নিন্দা বা কারো সমালোচনা মূলক নয়) ৩ কোনো খবর বা নোটিশ যা গ্রামবাসীর কাছে পৌছানো জরুরি তা ৪. যেকোনো পড়াশোনা বিষয়ক, গবেষণাপত্র যা মানুষের কল্যাণকর, রাষ্ট্রীয় জরুরি নিউজ বা ঘোষণা ৫. দেশের বা গ্রামের দুর্যোগ মুহূর্তের কোন বিপদজনক নোটিশ, খবর ইত্যাদি ৬. বিদেশি কোন নিউজ, যা মানুষের জানতে সহায়তা করে। ৭. মানবতা ও মনুষ্যত্ব বিকাশের যে কোনো শিক্ষা। যে পোস্ট সমূহ করা যাবে না- ১. রাজনৈতিক পোস্ট। দলের নোটিশ বা ঘোষণা অথবা ব্যাঙ্গাত্মক, বিদ্রূপ মূলক পোস্ট ২. ধর্মীয় উস্কানিমূলক, বিদ্বেষ মূলক, গ্রুপিং অথবা যে কোনো ধর্মীয় দল বা সংঘটনের পোস্ট। কারণ ধর্মীয় ভাবে আমরা এখনো এক হতে পারিনি বরং মুসলিম মিল্লাতের মধ্যে বিরোধ তৈরি করেছে এসব ধর্মীয় সংঘটন ও বিভিন্ন ফেরকার হুজুরগণ। এ নিয়ে দলাদলি ও মারামারি হরহামেশা আছেই। যার ফলে মুসলিম বিশ্বে এগিয়ে যেতে পারিতেছে না এবং ইহুদিরা ঐক্যের কারণে মুসলমানদের শোষণ করতেছে। ৩. কোনো অসামাজিক বা অশ্লীল পোস্ট করবেন না। ৪. কাউকে কটাক্ষ, আক্রমণ, অপমান বা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলা যাবে না। সবার সম্মান বজায় রেখে নিয়মের ভেতর মজা করতে পারবেন। পরিশেষে বলবো, আমরা এখন শিক্ষিত হচ্ছি, বুঝতেছি, ধীরেধীরে সভ্য হওয়ার দিকে এগোচ্ছি। সবাই সবার ও গ্রামের কল্যাণের জন্য কাজ করবো। ইনশাআল্লাহ
হুজুর এভাবে না লিখকে হয় না? লেখার, গুরুগত গুরুত্ব, লেখার মান, ভাষা, বক্তব্য কেমন হওয়া বাঞ্ছনীয় এসব জানার বিষয়, শেখার বিষয়।
অনেক সময় ভালো কথাটি উপস্থাপন করতে না জানার কারণে শুনতে গালির মত শুনাই। কাজেই লেখায় একটু সাবধানতা অবলম্বন করার অনুরোধ করতেছি।
****************
******************* গ্রুপে যে পোস্ট সমূহ করবেন- ১. গ্রামের কল্যাণকর যেকোন কাজ, পরিকল্পনা, উদ্যোগ ২. গ্রামের খবর, মৃত্যুর খবর, ভালো খবর, দুর্ঘটনা, (নিন্দা বা কারো সমালোচনা মূলক নয়) ৩ কোনো খবর বা নোটিশ যা গ্রামবাসীর কাছে পৌছানো জরুরি তা ৪. যেকোনো পড়াশোনা বিষয়ক, গবেষণাপত্র যা মানুষের কল্যাণকর, রাষ্ট্রীয় জরুরি নিউজ বা ঘোষণা ৫. দেশের বা গ্রামের দুর্যোগ মুহূর্তের কোন বিপদজনক নোটিশ, খবর ইত্যাদি ৬. বিদেশি কোন নিউজ, যা মানুষের জানতে সহায়তা করে। ৭. মানবতা ও মনুষ্যত্ব বিকাশের যে কোনো শিক্ষা। যে পোস্ট সমূহ করা যাবে না- ১. রাজনৈতিক পোস্ট। দলের নোটিশ বা ঘোষণা অথবা ব্যাঙ্গাত্মক, বিদ্রূপ মূলক পোস্ট ২. ধর্মীয় উস্কানিমূলক, বিদ্বেষ মূলক, গ্রুপিং অথবা যে কোনো ধর্মীয় দল বা সংঘটনের পোস্ট। কারণ ধর্মীয় ভাবে আমরা এখনো এক হতে পারিনি বরং মুসলিম মিল্লাতের মধ্যে বিরোধ তৈরি করেছে এসব ধর্মীয় সংঘটন ও বিভিন্ন ফেরকার হুজুরগণ। এ নিয়ে দলাদলি ও মারামারি হরহামেশা আছেই। যার ফলে মুসলিম বিশ্বে এগিয়ে যেতে পারিতেছে না এবং ইহুদিরা ঐক্যের কারণে মুসলমানদের শোষণ করতেছে। ৩. কোনো অসামাজিক বা অশ্লীল পোস্ট করবেন না। ৪. কাউকে কটাক্ষ, আক্রমণ, অপমান বা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলা যাবে না। সবার সম্মান বজায় রেখে নিয়মের ভেতর মজা করতে পারবেন। পরিশেষে বলবো, আমরা এখন শিক্ষিত হচ্ছি, বুঝতেছি, ধীরেধীরে সভ্য হওয়ার দিকে এগোচ্ছি। সবাই সবার ও গ্রামের কল্যাণের জন্য কাজ করবো। ইনশাআল্লাহ
হুজুর এভাবে না লিখকে হয় না? লেখার, গুরুগত গুরুত্ব, লেখার মান, ভাষা, বক্তব্য কেমন হওয়া বাঞ্ছনীয় এসব জানার বিষয়, শেখার বিষয়।
অনেক সময় ভালো কথাটি উপস্থাপন করতে না জানার কারণে শুনতে গালির মত শুনাই। কাজেই লেখায় একটু সাবধানতা অবলম্বন করার অনুরোধ করতেছি।
****************
পূর্ব সাততেতৈয়া জামে মসজিদে যারা নামায পড়ে তাদের উদ্দ্যেশে বলছি (ব্যাক্তিগত মতামত)
এই মসজিদের অনেক জমি আছে -যা আমাদের বাপ-দাদারা মসজিদে দান করে গেছেন। কিনতু যারা দান করে গেছেন এখন কৈউ বেচে নেই। আমাদের প্রজম্ম জানে আমার বাবা দাদা জমি দান করেছেন।এপ্রজম্ম চলে গেলে হয়তো পরবর্তী প্রজম্ম ভুলেও যাবে। বর্তমানে এই জমিগুলো কোন চির্হিত নেই এবং এর থেকে কোন ইনকাম ও নেই। আমার মতে জমিগুলো চির্হিত করে কিছু জমি বিক্রি করে কোন গাড়ি বা দোকান বা অন্য কোন ইনকামের ব্যাবস্হা করলে মসজিদের জন্য একটা আয়ের উতস্য হবে। এপ্রস্তাবটি মিটিংএ আমি কয়েকবার উপস্হাপন করেছি। কিনতু এখনো কোন সুরাহ বা জমি চির্হিত কোন কিছুই হয়নি। এ ব্যাপারে আপনাদের মতামত আশা করছি।