৯/১১-র বিমান হামলায় টুইন টাওয়ার ধ্বসে পড়ে নি



কুয়েত থেকে এফ.রহমান নামক একজন গবেষক পবিত্র কুরআন গবেষণা করে দেখেছে যে,মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সেই ১৪০০ বছর আগেই কুরআন শরীফে এই ভবিষ্যদ্বাণী করে যে, ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর তারিখে টুইন টাওয়ার হিসেবে পরিচিত সুউচ্চ ভবনটি ধ্বংস হবে।
তার গবেষণায় সূরা আত-তাওবার ১০৯ নম্বর আয়াতটির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
আয়াতটির অর্থ হলঃ- “সুতরাং সেই ব্যক্তি উত্তম,যে তার ইমারতের ভিত্তি স্থাপন করে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও সন্তুষ্টির উপর,নাকি সেই ব্যক্তি যে তার ইমারতের ভিত্তি স্থাপন করে কোন গর্তের কিনারায়,যা ধ্বসে পড়ার উপক্রম; অতঃপর তা তাকে নিয়ে যাহা অগ্নিগহ্বরে প্রবেশ করে? আর আল্লাহ জালিমদের পথ দেখান না”।
এই আয়াতটির সাথে যে উক্ত ঘটনার চরিত্রগত সামঞ্জস্য রয়েছে তাই নয়,
দেখা গেছে এই সূরাটির,
*** প্রথম থেকে উক্ত আয়াত পর্যন্ত মোট ২০০১টি শব্দ রয়েছে যেটাকে ২০০১
সালের ইঙ্গিত হিসেবে ধরা যায়।
***সূরাটি কুরআন শরীফের ৯ নম্বর সূরা এবং এটি ১১ তম পারায় অবস্থিত।
অপর দিকে ঘটনাটি ঘটেছে ৯ নম্বর মাসের (সেপ্টেম্বর) ১১ তারিখে।
*** আয়াতটি ১০৯ নম্বর আয়াত এবং ভবন দুটির একটি ছিল ১০৯ তলা।আশ্চর্য়জনক নয় কি!
শুধু তাই নয়, আয়াতটিতে আরবি “হার” উল্লেখিত হয়েছে।
মজার ব্যাপার হল টুইন টাওয়ার যে রাস্তাটির কিনারে অবস্থিত, সেই রাস্তাটির নাম “জুরুফিন হার”।
মিলগুলো আর যাই হোক কাকতালীয় বলা যায় না।
কাকতালেরও একটি সীমা থাকে;এই মিল সেই সীমাও অতিক্রম করে গেছে।।
আল্লাহ্ সব জানেন তিনি তো একমাত্র আলেমুল গাইব ।
অদৃশ্য বর্তমান,অতীত,ভবিষ্যৎ সব তিনি একমাত্র জানেন ।এমন অনেক লোক পৃথিবীতে নানা দেশে আছেন, যারা 'ষড়যন্ত্র-তত্ত্বে' বিশ্বাসী - তাদের ধারণা: যে ভাবে অনেক বহুলপ্রচারিত ঘটনার কথা লোকে জানেন, আসলে ঘটনাটি সেভাবে ঘটে নি - এর পেছনে অন্য কিছু আছে। এর পক্ষে নানা তথ্য-প্রমাণও তারা হাজির করেন।

সাম্প্রতিক কালের যেসব ঘটনা নিয়ে এরকম ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়িয়েছে তা মধ্যে অন্যতম হলো - যুক্তরাষ্ট্রে ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলা।
সেদিন উগ্র ইসলামপন্থী সন্ত্রাসীরা চারটি যাত্রীবাহী বিমান ছিনতাই করে এবং এর দুটি আঘাত করে নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ভবনে, একটি আঘাত করে ওয়াশিংটনের পেন্টাগনে, এবং আরেকটি পেনসিলভানিয়ার একটি মাঠে বিধ্বস্ত হয়। সব মিলিয়ে প্রায় ৩ হাজার লোক নিহত হয়।
বিচিত্র সব 'ষড়যন্ত্র তত্ত্ব' আছে ওই ঘটনা নিয়ে। যেমন: মার্কিন সরকার বা ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা এ হামলার পেছনে ছিল, ওই আক্রমণে কোন ইহুদি মারা যান নি, আসলে কোন বিমান টুইন টাওয়ারে বা পেন্টাগনে আঘাত করে নি - এই রকম নানা কিছু। আরেকটি বড় তত্ত্ব হচ্ছে - ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের দুটি টাওয়ার ধ্বসে পড়েছিল বিমানের আঘাতে নয়, বরং ভবনটির ভেতরে বিস্ফোরক বসিয়ে তাউড়িয়ে দেয়া হয়েছিল।
ওই ঘটনার ১৬ বছর পরও এসব তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা-বিতর্ক শেষ হয় নি।
টুইন টাওয়ারে হামলার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই ছড়ায় প্রথম ষড়যন্ত্র তত্ত্ব।
ডেভিড রস্টচেক নামের এক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী লিখলেন, "কেউ কি খেয়াল করেছেন যে ওয়ার্ল্ড টেড সেন্টার ভবনটি বিমানের আঘাতে ধ্বংস হয় নি? না কি শুধু আমিই এটা বুঝেছি?"
তার কথা ছিল, ভবনদুটিতে বিমান আঘাত করেছে এবং প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এটা ঠিক কথা - কিন্তু যে ভাবে টাওয়ার দুটি ভেঙে পড়েছে তার জন্য এর ভেতরে সঠিক জায়গায় বিস্ফোরক বসাতে হতো। এ কাজটা করতে হলে কাউকে অনেক সময় নিয়ে করতে হবে। প্রশ্ন হলো: প্লেনগুলোর তাহলে কি কাজ ছিল?
পরে অবশ্য তদন্ত করে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে বিমানের আঘাতের পর আগুনে টাওয়ার দুটির কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ওপরের তলাগুলো ভেঙে পড়তে থাকলে তার চাপে পুরো ভবনটিই ভেঙে পড়ে যায়।
কিন্তু এখনো কিছু লোক আছেন যারা এ কথা বিশ্বাস করেন না।

সাততেতৈয়া

শরিয়ত,তরিকত,হাকিকত ও মারফত কাকে বলে? বিস্তারিত?

পবিত্র কুরআন সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান।

হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহ.)-বড় পীর এর জীবনী

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

তাজবীদ

জামে মসজিদ নীতিমালা