Posts

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের উজ্জ্বল নক্ষত্র

Image
  আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের উজ্জ্বল নক্ষত্র, সুন্নী জগতের অন্যতম বীর পুরুষ,চ্যানেল আই সহ বহু টেলিভিশনের ইসলামি বক্তা ও সুপ্রিম কোর্ট জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব শহীদে মিল্লাত মরহুম হযরত আলহাজ্ব মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকী আজ শাহাদাত দিবস।আজ ২৭ই আগষ্ট রাতে উনার ঢাকাস্থ বাসভবনে কতিপয় উগ্রবাদী দুর্বৃত্তদের হাতে নির্মমভাবে শহীদ হন। বর্তমান সরকারের কাছে শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকী হত্যাকাণ্ডের বিচার কার্যক্রম দ্রুততার সহিত শেষ করার উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি। সাথে সাথে তাদের নামে মামলা হয়েছেন তাদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত শাস্তি প্রদানের অনুরোধ করছি।

কোরআন শিক্ষা বাধ্যতামূলক করলো পাকিস্তান

Image
  পাকিস্তানের পাঞ্জাব সরকার প্রদেশটির স্কুলগুলোতে প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত কোরআন শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করেছে। পাঞ্জাব সরকারের পক্ষ থেকে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের কুরআন সাবজেক্টকে বাধ্যতামূলক করা হলো। ওই বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যসূচিতে কুরআনের নাজেরা তেলাওয়াত ব্যাধ্যতামূলক থাকবে। ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত কুরআনের তর্জমার বিষয়টি গুরুত্ব পাবে। এর আগে ২০১৭ সালে পাঞ্জাব সরকারের পক্ষ থেকে স্কুলগুলোতে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত কুরআনের নাজেরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। তখন প্রদেশটির শিক্ষা মন্ত্রী রানা মাশহুদ বলেছিলেন, স্কুলগুলোর প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যসূচিতে কোরআন শরীফের নাজেরা বাধ্যতামূলক করা হলো। সে সময় মন্ত্রীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, আগামীতে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত কোরআন শরীফের তরজমা ও দশম থেকে দ্বাদশ পর্যন্ত মানুষের জীবনের বিধি-বিধান সম্পর্কিত কোরআন শরীফের যে সব সুরা রয়েছে সেগুলো পড়ানো হবে।
Image
  এখন থেকে ১০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা। তারাও আমাকে চিনবেনা। যেমন আমী আমার দাদার বাবা কে দেখিনী,আমার ছেলে,আমার দাদাকে দেখেনী আমার ছেলের নাতি আমাকে দেখবেনা। কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসি হয়ে যাব। আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা। কবরটাও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে! কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর তাদের সন্তানরা তাদের যতটুকু মিস করবে আমাকে ততটুকু মিস করবে না। হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু করবে। কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবেনা। প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা। যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। একিই বাড়ি, একিই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি। কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা। হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন। কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই। তবে সাত পাঁচ করে যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সেটা কবরে নিয়ে যেতে পারবেননা। আর যাদের জন্য রেখে যাচ্ছেন তারা ও আপনাকে আমাকে মনে রাখবেন

ফোরাত নদীর বর্তমান অবস্থা

ফোরাত নদীর পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। ফোরাত নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়া কিয়ামতের একটি গুরুত্বপূর্ণ আলামত। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসূল (সাঃ) বলেছেন. অদূর ভবিষ্যতে ফোরাত সোনার ভান্ডার উন্মুক্ত করে দিবে। সে সময় ওখানে যে উপস্থিত থাকবে সে যেন ওর থেকে কিছু গ্রহণ না করে। (সহিহ বুখারী-২৬০৫। সুনানে তিরমিজি-৬৯৮) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) আরো বর্ণিত করেছেন... রাসূল (সাঃ) বলেছেন ঐ পর্যন্ত কেয়ামত হবে না, যতক্ষন ফোরাত নদীর থেকে সোনার পাহাড় না জাগবে এবং তার জন্য লোকে যুদ্ধ করবে প্রতি একশত জনে নিরানব্বইজন লোক মারা যাবে। যে ক’জন রক্ষা পাবে তারা প্রত্যেকে মনে করবে হয়তো আমি একমাত্র জীবিত আছি। (সহীহ মুসলিমঃ-২২১৯) ১২ /০২/২০১৩ একটি রিপোর্ট নিউইয়র্ক টাইমস বলেছে, নাসার গবেষকরা এবং ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক লক্ষ্য করেছেন গত ১০ বছরে ১১৭ লক্ষ একর ফুট পানি শুকিয়ে গেছে। এই ফোরাত নদীর পানি শুকানো কেয়ামতের অন্যতম একটি আলামত এবং এই নিয়ে নাসার গবেষকরা খুব চিন্তিত। অতি শীগ্রই ফোরাত নদী থেকে স্বর্ণের পাহাড় জেগে উঠবে এবং রাসূল (সাঃ) এর সতর্ক বাণী ভূলে গিয়ে ৩ মুসলিম রাষ্ট্র সেই পাহাড়ের জন্য যুদ্ধ করবে এবং কিছ

জানাযার নামাযের পর মৃত ব্যক্তির জন্য দো'আ করা রাসূলুল্লাহ [ﷺ] এর হুকুম

আছে কি নাই- দলিল ------------------------------------ জানাযার নামাযের পর মৃত ব্যক্তির জন্য দো'আ করা রাসূলুল্লাহ [ﷺ] এর হুকুমঃ " عن أبي هريرة، قال : سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول : إذا صليتم على الميت، فأخلصوا له الدعاء " "হযরত আবূ হুরাইরা (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ [ﷺ] ইরশাদ ফরমানঃ "যখন মৃত ব্যক্তির উপর জানাযার নামায পড়ে ফেলবে অতঃপর তার জন্য খালেস বা নিষ্ঠার সাথে দো'আ কর।" এ হাদিসের সারমর্মঃ উক্ত হাদিসে পাকে রাসূলে পাক [ﷺ] বলেছেন- فأخلصوا "অতঃপর খালেস বা আন্তরিকভাবে তার জন্য দো'আ কর।" কালিমার প্রথমে فاء বর্ণ তা'কিবাতের (বিলম্ব ব্যতীত অন্যটা শুরু করা) জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। (ক). আল্লামা কাযি সানাউল্লাহ পানীপথি (রহঃ) বলেন- بالفاء الموضوع للتعقيب بلا تراخ - "ফা" (ف) অব্যয়টি কোন সময় না নিয়ে অনতিবিলম্বে কোন কাজের পরে অন্য কাজ সম্পাদন করার অর্থে ব্যবহৃত হয়।" [তাফসীরে মাযহারী, ৮/১২৮ পৃ.] (খ). আল্লামা সিরাজ উদ্দীন উসমান (রহঃ) এর নাহি শাস্ত্রের বিখ্যাত কিতাব "হেদায়াতুন নাহু

গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক

Image
  গিরিশ চন্দ্র সেন কোরআন শরিফের বাংলা অনুবাদক নয়,তিনি ছিলেন প্রকাশক। গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া। এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে। গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে। সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক। আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদক। গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন শরীফের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া। এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন। আরবি জানেননা,আরবি ব্যাকরণ জানেননা, এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা। বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে

ছাগলের পেটে মানব শিশুর জন্ম

Image
ছাগলের” পেটে মানব শিশুর জন্ম ।   পৃথিবীতে যে, কত অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটে চলেছে প্রতিনিয়ত তারই একটি উ,দাহরণ হতে পারে ছাগল। ভারতের ক,র্ণাটকের শোলাপুরের একটি গ্রামে ছাগলের পেটে জন্ম নিলো ছোট্ট দু’টি শা,বক। কিন্তু হুবহু মানুষের রূপ। ওই ছাগল শাবকদের শ,রীরটা যেন পুরো স্টিলের। আর চোখ, নাক, মুখ, বুক, পেট, হাত, পা সব কিছুতেই অবিকল মানব,শিশুর আদল। শুধু,মাত্র কান আর পায়ের পাতা দেখতে তার মায়ের মতো। অর্থাৎ ছাগলের একমাত্র চিহ্ন রয়েছে সেই দুটি অঙ্গে। আর বাকি ৭০ শতাংশই মানুষের চিহ্ন।অদ্ভূত এই ঘটনায় স্তম্ভিত এ,লাকার মানুষ শাবক দু’টি দেখতে ভিঁ,ড় জমান। কেউ বলেন, এটা একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। কেউ আবার এর পেছনে অলৌকিক কোনও বস্তুর আশঙ্কায়, শাবক দু’টিকে মেরে ফেলার কথা বলেন। ছাগলটি যে ব্যক্তির গৃহপালিত তিনি জানান, ‘চার বছর ধরে ছাগল-টি আমার কাছে রয়েছে। এর মধ্যে সে ১০-টি বাচ্চা দিয়েছে। প্রত্যেকটা বাচ্চাই স্বাভাবিক।’ পশু-পালন বিভাগের সহ অধিকর্তা (ড. দেবা দাসের )বক্তব্য, ‘জিনগত সমস্যার জন্য বা কোনও সংক্রমণের কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।’ মানুষরূপী ছাগল ছানা দু’টিকে সং;রক্ষণ করে মাইসোর দশেরা প্রদর্শনীতে দেখানো হবে বলে জা