Posts

আর্মেনিয়ার ১ হাজার ১১৯ সেনা নিহত

Image
বিরোধপূর্ণ অঞ্চল নাগোরনো-কারাবাখের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আজারবাইজানের সঙ্গে আর্মেনীয়ার সংঘর্ষে চলমান রয়েছে। দেশ দু’টি এ পর্যন্ত তৃতীয় বারের মতো যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে। এদিকে আর্মেনীয়ার দাবি চলমান সংঘাতে তাদের এ পর্যন্ত ১ হাজার ১১৯ সেনা নিহত হয়েছেন। খবর রয়টার্স। খবরে বলা হয়েছে, নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করেছে আজারবাইজানের সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘাতে নতুন করে আরও ৫১ সেনা নিহত হয়েছে। এ নিয়ে গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া সংঘাতে বৃহস্পতিবার তাদের সেনা নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ১১৯ জনে।  উল্লেখ্য, নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দেশ দু’টি এক মাসের বেশি সময় ধরে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। শুরু থেকেই রাশিয়া উত্তেজনা প্রশমনের জন্য চেষ্টা করছে। তবে দেশ দু’টি তৃতীয় বারের মতো যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে।   এদিকে রবিবার ইরান জানিয়েছে, আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের সীমান্তে তারা সেনার সংখ্যা কয়েকগুণ বৃদ্ধি করেছে। ইরান যাতে দুই দেশের মধ্যকার যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে জন্যই এই ব্যবস্থা। এর আগে ইরান দাবি করেছিল, দুই দেশের গোলায় বিধ্বস্ত হয়েছে ইরানের সীমান্তবর্তী একটি অঞ্চল।

জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে 'নারীদের হিজাব ও পুরুষের টাকনুর ওপর পোশাক পরার নির্দেশ'

Image
মহাখালীতে অবস্থিত জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ড্রেস কোড নির্ধারণ করে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ডা. মুহাম্মদ আব্দুর রহিম। তিনি নিজ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মুসলিম পুরুষ ও নারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য পর্দার বিধান 'আবশ্যক' করে বিজ্ঞপ্তি জারি করেন। বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে পরিচালকের স্বাক্ষরিত এই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, "অফিস চলাকালীন সময়ে মোবাইল সাইল্যান্ট/বন্ধ রাখা এবং মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য পুরুষ টাকনুর উপরে ও মহিলা হিজাবসহ টাকনুর নিচে কাপড় পরিধান করা আবশ্যক এবং পর্দা মানিয়া চলার নির্দেশ প্রদান করা হইল।" সরকারি চাকরিবিধিতে এমন নির্দেশনা দেওয়ার এখতিয়ার তার রয়েছে কিনা অথবা সরকারি কোনও প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে কি? এমন প্রশ্ন করলে ডা. মুহাম্মদ আব্দুর রহিম বলেন, ‘ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার জন্য তিনি নির্দেশ দিয়েছেন। টাকনুর ওপরে যদি পুরুষ কাপড় পড়ে তাহলে তার কোনও গুনাহ নাই, টাকনুর নিচে পরলে সে কবিরা গুনাহ করলো। একইভাবে নারীদের জন্যও সেটা প্রযোজ্য, নারীরা পর্দার ভেতরেই সুন্দর। টাকনুর নিচে কাপড় পরলে তার কবিরা গুনাহ হবে না। এই জিনিসটা আমাদের

রোহিঙ্গাদের জন্য দাতা সম্মেলনে ভারতের যোগ না দেয়া হতাশাজনক'

Image
  রোহিঙ্গাদের দেখভালের জন্য আন্তর্জাতিক দাতা সম্মেলনে ভারতের যোগ না দেয়া হতাশাজনক বলছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। যদিও চীন মিয়ানমারের স্বার্থে যোগ দেবে না, তার আভাস ছিল আগে থেকেই। রোহিঙ্গাদের দেখভালের জন্যে ২০২০ সালে প্রয়োজন ছিল প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার। যার জোগাড় হয়েছিলো ৫০ শতাংশের কম। ২২ অক্টোবরের দাতা সম্মেলনে আসে আরো ৬০ কোটি ডলার। সবমিলিয়ে এবছরের সার্বিক চাহিদা মেটানোর পরিস্থিতি তৈরী হলেও সংশয় আছে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরা নিয়ে। দাতা সম্মেলনে তাই বাংলাদেশের পক্ষে বলা হয়েছে রোহিঙ্গাদের দায়ভার বইতে কষ্ট হচ্ছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সম্মেলেনে চীনের উপস্থিতি থাকবে এটা যেমন জানাই ছিল তেমনি ভারতের অনুপস্থিতি ছিল হতাশাজনক। তবে সরকারের আরো শক্ত অবস্থানের প্রয়োজন ছিল বলে মনে করছেন শরণার্থী বিশ্লেষক আসিফ মুনির। শরণার্থী বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের জন্য নিস্বার্থভাবে যে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে তা বিশ্ববাসীকে মনে করিয়ে দেয়ায় সংকট সমাধানে সবাই উদ্যোগী হবে। এদিকে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ফোনে জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে রোহিঙ্গাদের

ফ্রান্সের সমর্থনে ভারতে চলছে হ্যাশ ট্যাগ 'উই স্ট্যান্ড উইথ ফ্রান্স'

Image
মহানবীকে (সা.) নিয়ে বিদ্রূপাত্মক কার্টুনের জেরে বিশ্বব্যাপি মুসলিমরা যেখানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বয়কট ফ্রান্স প্রচারণার বিপরীতে ভারতে চলছে হ্যাশ ট্যাগ 'উই স্ট্যান্ড উইথ ফ্রান্স' প্রচারণা। সোম ও মঙ্গলবার দেশটিতে টুইটারে হ্যাশট্যাগ 'আইস্ট্যান্ড উইথ ফ্রান্স' ও 'উই স্ট্যান্ড উইথ ফ্রান্স' সর্বোচ্চ ট্রেন্ড হিসেবে দেখা গেছে। হাজার হাজার ভারতীয় ফ্রান্সের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে সামাজিকমাধ্যমে হ্যাশট্যাগ বার্তা দিয়েছেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়া টুডে ও আলজাজিরার খবরে এমন তথ্য মিলেছে। এদিকে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে অবমাননার ঘটনায় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের কঠোর সমালোচনা করেছে তুরস্কের পার্লামেন্ট। তাদের দাবি, বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে দ্বন্দ্ব উস্কে দিচ্ছেন ইমানুয়্যেল ম্যাখোঁ। ফ্রান্স বিরোধী বক্তব্য দেয়ায় তুরস্কের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ম্যাখোঁ। নতুন সংস্করণে তুর্কি প্রেসিডেন্টের ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করেছে, সমালোচিত ফ্রেঞ্চ ম্যাগাজিন শার্লি হেবদো। ফ্রান্স আর তুরস্ককে সংযত আচরণের আহ্বান জানিয়েছে যুক্ত

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে ক্ষমা চাইতে বললেন বেথলেহেমের আর্চবিশপ

Image
ফ্রান্সে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় মহানবী (সা.) কে অবমাননার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে যিশু খ্রিষ্টের জন্মশহর বেথলেহেমের চার্চ অব ন্যাটিভিটির আর্চবিশপ আতাল্লা হান্না। সেইসাথে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি। বুধবার বিক্ষোভ হয় ফিলিস্তিনের বেথলেহেম এবং ইসরায়েলের তেলআবিবে। শুধু খ্রিষ্টান সম্প্রদায়-ই নয়, ইহুদিরাও এ বিক্ষোভে অংশ নেন। বড় ধরনের বিক্ষোভ হয়েছে পাকিস্তানের করাচি ও সোমালিয়াতে। ইরানি প্রেসিডেন্ট রুহানি সতর্ক করেছেন, নবীর অপমান কোনো শিল্প নয়, বরং এটা সহিংসতা উসকে দেবে। এদিকে, ফরাসি ম্যাগাজিন শার্লি এবদোতে তুর্কি প্রেসিডেন্টের ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের সমালোচনা করেছেন এরদোয়ান। মহানবীকে অবমাননা ইস্যুতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে তুর্কি পার্লামেন্ট।

নবীর প্রতি অসম্মান: গাজায় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ

Image
ফিলিস্তিনের গাজায় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন হামাস সমর্থকরা। ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব এবং নবীর বিরুদ্ধে অসম্মান দেখানোর অভিযোগে এ বিক্ষোভ করেন তারা। সেসময় প্রেসিডেন্টের ছবি এবং প্লেকার্ডে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষোভকারীরা। এর আগে, প্যারিসে এক শিক্ষককে গলা কেটে হত্যার ঘটনায় সেখানকার একটি মসজিদ বন্ধ করে দেন তিনি। এদিকে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর পদত্যাগ দাবিতে আবারও বিক্ষোভে নেমেছে হাজারো মানুষ। শনিবার রাতে আন্দোলনকরীরা প্রধানমন্ত্রীর রাষ্ট্রীয় বাসভবন ঘেরাও করে। সেময় বেশ কয়েকজনকে আটক করে পুলিশ।

ফ্রান্সে মহানবীর কল্পিত কার্টুন ঘিরে উত্তপ্ত মধ্যপ্রাচ্য

Image
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর কার্টুন প্রদর্শনের পক্ষে সাফাই তোলায় ফরাসি পণ্য বর্জনের দাবি উঠেছে বিভিন্ন দেশে। চলছে প্রতিবাদও। তোপের মুখে শেষমেষ আরব দেশগুলোকে পণ্য বয়কট বন্ধের আর্জি জানিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। রোববার বিক্ষোভ হয় কুয়েত, সিরিয়া, লিবিয়া, তুরস্ক ও ফিলিস্তিনে। সুপারশপ থেকে এরই মধ্যে ফরাসি পণ্য সরিয়ে ফেলা হয়েছে, জর্ডান, কাতারও কুয়েতে। হ্যাশট্যাগে ফরাসি পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান 'ক্যারফুর' বয়কটের আহ্বান চলছে সৌদিতে। সপ্তাহখানেক আগে, ক্লাসরুমে নবীর কার্টুন প্রদর্শন করেন স্যামুয়েল পেটি নামে এক শিক্ষক। এতে ক্ষুদ্ব হয়ে তার শিরশ্ছেদ করে এক শিক্ষার্থী। এ ঘটনার পর ফ্রান্সের সরকারি ভবনে মহানবীর কার্টুন প্রদর্শন বন্ধ হবে না বলে মন্তব্য করেন প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ। তার মানসিক চিকিৎসা দরকার বলে মন্তব্য করেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট।