Posts

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে সাইবার হামলা

Image
ইরানের দক্ষিণাঞ্চলের ইসফাহান প্রদেশের ভূগর্ভস্থ নাতাঞ্জ পারমাণবিক স্থাপনায় অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি এবং স্থাপনার কর্মকাণ্ড অব্যাহত রয়েছে। গত বৃহস্পতিবারের এ ঘটনায় পারমাণবিক স্থাপনায় অগ্নিকাণ্ডের কারণ নির্ধারণ করেছেন ইরানি তদন্তকারীরা। তবে দেশটির শীর্ষ নিরাপত্তা সংস্থার প্রধান শুক্রবার বলেছেন, নিরাপত্তা জনিত কারণে এখনই তদন্ত প্রতিবেদনের বিস্তারিত জানানো হবে না।  একই দিন দেশটির বেসামরিক প্রতিরক্ষা প্রধান গোলাম রেজা জালালি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে জানিয়েছেন, পারমাণবিক স্থাপনায় সাইবার হামলা চালানো যে কোনো দেশের বিরুদ্ধেই প্রতিশোধ নেবে তেহরান। সে দেশের তিনজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, সাইবার হামলার কারণেই ওই অগ্নিকাণ্ড হয়। তবে ওই কর্মকর্তারা নিজেদের দাবির স্বপক্ষে কোনো প্রমাণ দিতে পারেনি। ইরানের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের প্রধান কেভান খোসরাভি শুক্রবার রাতে রাষ্ট্রীয় আইআরএনএ’কে বলেছেন, বিশেষজ্ঞরা ঘটনার মূল কারণ চিহ্নিত করেছেন। তবে নিরাপত্তার কারণে নির্দিষ্ট সময় পরে তা ঘোষণা করা হবে। ‘চিতা অব হোমল্যান্ড’ নামে একটি গ্রুপ ওই ঘটনার দায় স্বীকার করেছে বলে ব্রিটিশ সং

৩৮ বছর ধরে ইসরায়েলি কারাগারে ৪ ইরানি কূটনীতিক, নিরব বিশ্ব

Image
প্রায় চার দশক আগে লেবানন থেকে চার ইরানি কূটনীতিককে অপহরণ করে ইসরায়েলে নেয়ার একটি ঘটনার বিষয়ে স্বচ্ছ তদন্ত চালাতে এবং সক্রিয় ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ইরান জাতিসংঘসহ বিশ্ব সমাজের কাছে আহ্বান জানিয়েছে। এ ছাড়াও লেবানন থেকে চার ইরানি কূটনীতিক অপহরণের রাজনৈতিক ও আইনগত দায় ইহুদিবাদী ইসরায়েল ও তার মদদদাতাদেরই নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরান। ওই কূটনীতিকদের অপহরণের ৩৮ তম বার্ষিকীর প্রাক্কালে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ হুঁশিয়ারি দিল। ৩৮ বছর আগে লেবানন থেকে অপহৃত দেশটির চার কূটনীতিবিদ এখনও ইহুদিবাদী ইসরায়েলের কারাগারে আটক রয়েছেন। ইরানি এ চার কূটনীতিবিদের মুক্তির জন্য তেল আবিবের ওপর চাপ প্রয়োগ  করতে বিশ্ব সমাজের কাছে আহ্বান জানিয়ে আসছে তেহরান।  অপহৃত কূটনীতিবিদরা হলেন আহমাদ মোতেওয়াসসেলিয়ান, সাইয়্যেদ মোহসেন মুসাভি, তাকি রাস্তেগার মোকাদ্দাম এবং কাজেম আখাওয়ান।  লেবাননের উত্তরাঞ্চলে বারবারা চেকপয়েন্ট থেকে ১৯৮২ সালের ৫ জুলাই এ চার কূটনীতিবিদকে অপহরণ করা হয়েছিল।  ইহুদিবাদী ইসরায়েলের তাবেদার একটি বাহিনী তাদেরকে অপহরণ করেছিলো। সামির জা’জা ও ইলি হাবিকা ছিল ওই তাবেদার খ্রিস্টান ফ্যালাঞ্জিস্ট বাহ

সুন্নীয়তের নিজস্ব একটি টিভি চ্যানেল

Image
শহীদ আল্লামা নূরুল ইসলাম ফারুকী (রহ.) হুজুরের দুটি স্বপ্ন ছিলো- এ দুটি স্বপ্ন শুধু ফারুকী হুজুরের নয়, এটা আমাদের ও স্বপ্ন। প্রথমটি হলো সুন্নীয়তের নিজস্ব একটি টি ভি চ্যানেল হওয়া চাই। আজ যদি আমাদের নিজস্ব সুন্নী টিভি চ্যানেল থাকতো তাহলে আমরা নির্ভয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা'র শান-মান ও ওলী-আউলিয়াগণের শান-মান প্রচার করতে পারতাম। সুন্নীয়ত প্রচার অনেকটা এগিয়ে যেতো। দ্বিতীয়টি হলো--টঙ্গীর ময়দানে সুন্নী ইজতেমা হওয়া চাই। টঙ্গীর ময়দান ইসলামের জন্য দান করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান -- এটা শুধু তাবলীগ জামাতের নয়,এখানে আমাদের ও দাবি আছে,যে ময়দানে কখনো ইয়া নবী সালামু আলাইকা পড়া হয়নি,যেখানে নবীজির শান-মান আলোচনা হয়নি, আমরা সুন্নীরা সেখানে নবী প্রেমের নিদর্শন দেখাবো। আমরা প্রতিবছর রবিউল আওয়াল মাসে ইজতেমা করবো। এ দুটি স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন সূফী মুহাম্মদ মিজানুর রহমান সাহেব। সূফী সাহেব ইচ্ছা করলে সুন্নী জনতার দাবি বাস্তবায়ন করতে পারবেন। সূফী সাহেব ২০১৩ সালে জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসা ময়দানে ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামা'র সময় লাখ লাখ সুন

ঐতিহাসিক ছবি

Image
ঐতিহাসিক ছবি,মাশাআল্লাহ একই ফেরমে দেখা যাচ্ছে..... ১|কুতুবুল আউলিয়া আল্লামা হাফেজ ক্বারী সৈয়্যদ আহমদ শাহ ছিরিকোটি (রহঃ) ও ২|গাউসে জমান আল্লামা হাফেজ ক্বারী সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (রহঃ)। বাকি দু’জন হলেন, সৈয়্যদ আব্দুল মালেক শাহ (ছিরিকোট শরীফ) ও সৈয়্যদ ইয়াহিয়া শাহ (শেতালু শরীফ) # Seen  in the same form ..... 1 | Qutbul Auliya Allama Hafez Qari Syed Ahmad Shah Chirikoti (RA) 2 | Allama Hafez Qari Syed Muhammad Tayyab Shah (RA) deposited in Gauss. The other two are, Syed Abdul Malek Shah (Chirikot Sharif) and Syed Yahya Shah (Shetalu Sharif)#

রানা প্লাজার মালিক আব্দুল খালেক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা

Image
সাভারের আলোচিত রানা প্লাজার মালিক আব্দুল খালেক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (৪ জুন) ভোরে নিজের বাসায় কোয়ারেন্টাইনে থাকা অবস্থায় মারা যান তিনি। এ নিয়ে সাভারে করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯ জনে। আব্দুল খালেকের মেয়ে রওশনারা বলেন, গত রোববার তার বাবার শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে চিকিৎসার জন্য তাকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। কিন্তু তিনি কোভিড-১৯ রোগী কিনা তা নিশ্চিত না হয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে ভর্তি নেয়নি। পরে বাসায় রেখেই তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল। তিনি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত কিনা জানতে গত সোমবার এনাম মেডিকেলে নমুনা দেয়া হয়। আজ সকালে পাওয়া ফলাফলে দেখা যায়, তিনি করোনা পজিটিভ। কিন্তু এর আগেই আজ ভোরে তিনি মারা যান। সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সায়েমুল হুদা বলেন, আব্দুল খালেক কোভিড-১৯ রোগী ছিলেন বলে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আব্দুল খালেকের মালিকানাধীন রানা প্লাজায় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে চাপা পড়ে সহস্রাধিক মানুষ মারা যা

খাগড়াছড়িতে অবৈধ ইটভাটা ও শতাধিক তামাক চুল্লিসহ পরিবেশ বিপর্যয়কর কর্মকাণ্ড চলছে

Image
কঠোর তদারকি নেই। তাই পাহাড়ি জেলা খাগড়াছড়িতে পরিবেশ ধ্বংসের কোন কাজই ঠেকানো যাচ্ছেনা। আইনের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে চলছে চল্লিশটিরও বেশি অবৈধ ইটভাটা ও শতাধিক তামাক চুল্লিসহ পরিবেশের জন্য বিপর্যয়কর নানা কর্মকান্ড। অবারিত সবুজের হাতছানিতে পাহাড়ি জনপদ সবসময়ই বন ও বণ্যপ্রানীর এক নিরাপদ আশ্রয়। তাই দেশে বিদ্যমান বন ও পরিবেশ আইনের পাশাপাশি পার্বত্য চট্টগ্রামের জীববৈচিত্রের সুরক্ষায় প্রণীত হয়েছে আলাদা নানা বিধি প্রবিধি। কিন্তু বিস্ময়কর হচ্ছে পাহাড়ে নেই পরিবেশ অধিদপ্তরের কার্যক্রম। পাশাপাশি শান্তিচুক্তির আলোকে গঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতায়ন না হওয়ায় খাগড়াছড়িতে অবাধে ধংস হচ্ছে পরিবেশ। ছাড়পত্র ছাড়াই এখানে গড়ে উঠেছে ৪০টিরও বেশী ইটভাটা। যার অধিকাংশেরই জ্বালানী বনের কাঠ। এছাড়া কাঠ পুড়িয়ে তামাক চুল্লি, অবৈধ স'মিল, ভূগর্ভ থেকে বালু ও পাথর উত্তোলনসহ বনজ সম্পদ পাচারের ঘটনা নিত্যদিনকার। ১৯৮৫ সালের জরিপ অনুসারে ৮ হাজর ৩শ ৫৮ একর বনভূমির একটি হিসাব থাকলেও; খাগড়াছড়ি জেলায় বাস্তবে এখন মাঠপর্যায়ের চিত্র কি তা নেই বনবিভাগের কাছে। বনজ সম্পদ রক্ষায় আছে নানা সীমাবদ্ধতা। খাগড়াছড়ি জেলায় গত এক বছরে বন

যুক্তরাষ্ট্রে বিক্ষোভ: আটক অর্ধশতাধিক, ওয়াশিংটনে সেনা মোতায়েন

Image
পুলিশের হেফাজতে কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার ঘটনায় টানা অষ্টম দিনের মতো বিক্ষোভ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে। কারফিউ উপেক্ষা করেই বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভে নেমেছেন হাজারো মানুষ। হোয়াইট হাউসের সামনেও বিক্ষোভ হয়। ওয়াশিংটন ডিসিতে প্রায় দুই হাজার সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। নিউইয়র্কে কারফিউ উপেক্ষা করে  বিক্ষোভ করায় আটক হয়েছেন অর্ধশতাধিক। তবে এদিন বেশিরভাগ জায়গায়ই শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ হয়। এদিকে ফ্লয়েড হত্যা ও বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশের আক্রমনের নিন্দা ও ক্ষোভ জানিয়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ। রয়টার্সের জরিপ বলছে, বেশিরভাগ আমেরিকানই বিক্ষোভের পক্ষে আর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে ট্রাম্পের নেয়া পদক্ষেপের বিপক্ষে রয়েছে। ফ্লয়েড হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ হয়েছে দেশে দেশে। ফ্রান্সের প্যারিসে বিক্ষোভকারীদের সাথে পুলিশের কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়েছে।