Posts

বার কোডের মতো পবিত্র কুরআন শরীফের কোড হচ্ছে এই ১৪ টি হরফ

১. الف   ২. ح     ৩. ر   ৪. س   ৫. ص   ৬. ط   ৭. ع   ৮. ق   ৯. ك   ১০. ل   ১১. م   ১২. ن   ১৩. ه   ১৪.  ى  সুরা আল-বাক্বারা কোরানের সবচেয়ে বড় সুরা। এতে ২৮৬টি আয়াত রয়েছে। রসুল সঃ এর মদীনা জীবনে অবতীর্ণ বলে একে মাদানী সুরা বলাহয়। স্মরণ করা যেতে পারে, রসুল সঃ এর আবাসের উপর ভিত্তি করে, কোরানের সুরাগুলিকে মক্কি ও মাদানী নামে বিশেষীত করা হয়েছে। যদিও এ নিয়মের কিছু ব্যাতিক্রম ও আছে। যেমন, ৪৮ নং আয়াতটি দশম হীজরীতে বিদায় হজ্জের সময় আরাফাতের ময়দানে রসুলের অবস্থান কালে অবতীর্ণ হয়, শেষের বিখ্যাত দোয়ার আয়াত দুটি (২৮৫,২৮৬) মেরাজের রাতে রসুল সঃ আসমানে ভ্রমন কালে পেয়েছিলেন বলে বলা হয়েছে। রসুল সঃ বলেছেন;- “লে কুল্লে শাইঈন সানামুন” অর্থাৎ প্রতিটি জিনিষের একটি শিখর বা শ্রেষ্ঠাংশ রয়েছে। সুরা বাক্বারা, কোরানের সেই শিখর। বিখ্যাত আয়াতুল কূরসী আয়াতটি এ সুরাতেই অবস্থিত। এই সুরায় ৪০টি রুকু আছে। আলোচনার বিষয় বস্তুর ভিত্তিতে সুরাটিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথমাংশে ১৮ রুকু, আয়াত সংখ্যা ১৫২। এই অংশে সাবেকা উম্মত মোহাম্মদী সঃ অর্থাৎ মোহাম্মদ সঃ এর পূর্ববর্ত্তী উম্মতগনের বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে

১৯ সংখ্যা বর্ণনার

Image
১৯ এর প্রকৌশল:   মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ঘোষণা : "এরপর ঊনিশ" ৭৪ নং সূরা মুদ্দাছির এর ৩০ নং আয়াত।       এই ১৯ এর প্রকৌশল এর কিছু ব্যাখ্যার দিকে নজর দিলে হতভম্ব হয়ে যাবার   মত কথাবার্তা সামনে আসবে।যার দরুণ মানব মস্তিষ্ক কিংকর্তব্যবিমুড়তার মধ্যে ডুবে যায় এবং হৃদয় অজান্তে বলে উঠে যে, এই কিতাব...এই কুরআন কোন মানুষের বাণী নয় বরং ইহা রহমান, রহিম, এই দুনিয়ার মালিকের বাণী। কিছু ব্যাখ্যা পেশ করা হলো -       ১.   সূরা আলাক এর ১ম ৫ আয়াতে ১৯টি শব্দ এবং ঐ ঊনিশ   শব্দের মধ্যে ৭৬টি অক্ষর যা ১৯ দ্বারা পুরোপুরি ভাগ হয়ে যায়। ৭৬÷১৯ = ৪       গুনের উদাহরণ ১৯   ×   ৪ = ৭৬ ।         ২. আল-কুরআন মাজীদ-এ   ১১৪টি সূরা আছে, এ সংখ্যা ১৯ দ্বারা পূর্ণভাবে   ভাগ করা যায় ।       ভাগের   উদাহরণ ১১৪   ÷   ১৯ = ৬       গুনের উদাহরণ ১৯   ×   ৬ = ১১৪       ৩.   আল কুরআনে   সূরাগুলো   উল্টোদিক থেকে   অর্থাৎ   ১১৪ নং সূরা   নাস, ১১৩ নং সূরা   ফালাক,   ১১২ নং সূরা   ইখলাস, এভাবে গুনে আসলে ১৯ নং সূরা   অর্থাৎ   ৯৬নং সুরাটি পড়ে   সূরা আলাক ।       ৪.   একথা কি