Posts

সহীহ বুখারী শরীফ

Image
  এক গ্রাম্য লোকের ২৫ টি প্রশ্ন আর রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর উত্তর   ১. প্রশ্নঃ আমি ধনী হতে চাই! উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, অল্পতুষ্টি অবলম্বন কর; ধনী হয়ে যাবে। ২. প্রশ্নঃ আমি সবচেয়ে বড় আলেম (ইসলামী জ্ঞানের অধিকারী) হতে চাই! উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, তাক্বওয়া (আল্লাহ্ ভীরুতা) অবলম্বন কর, আলেম হয়ে যাবে। ৩. প্রশ্নঃ সম্মানী হতে চাই! উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সৃষ্টির কাছে চাওয়া বন্ধ কর; সম্মানী হয়ে যাবে। ৪. প্রশ্নঃ ভাল মানুষ হতে চাই! উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, মানুষের উপকার কর। ৫. প্রশ্নঃ ন্যায়পরায়ণ হতে চাই! উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, যা নিজের জন্য পছন্দ কর; তা অন্যের জন্যেও পছন্দ কর। ৬. প্রশ্নঃ শক্তিশালী হতে চাই! উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, আল্লাহর উপর ভরসা কর। ৭. প্রশ্নঃ আল্লাহর দরবারে বিশেষ মর্যাদার অধিকরী হতে চাই! উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, বেশী বেশী আল্লাহকে স্মরণ (জিকির) কর। ৮. প্রশ্নঃ রিযিকের প্রশস্ততা চাই! উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সর্বদা অযু অবস্থায় থাকো। ৯. প্রশ্নঃ আল্লাহর কাছে সমস্ত দোয়া কবুলের আশা করি! উঃ রাসূলুল্ল

আমি শ’হীদ হতে প্রস্তুত -ওয়াইসি

Image
  ওরা আমাকে হ’ত্যা করবে, আমি শ’হীদ হতে প্রস্তুত -ওয়াইসি আসাদউদ্দিন ওয়াইসি আরএসএসকে টার্গেট করে বলেছেন, ওরা আমাকে হ’ত্যা করতে চায়, আমি শহীদ হতে প্রস্তুত। আমি শহরে একা ঘোরাঘুরি করি। এসো সাহস থাকলে আমাকে হ’ত্যা করো। রোববার এক বেসরকারি টিভি চ্যানেল ওই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। সম্প্রতি বিজেপির এমপি ধরমপুরি অরবিন্দ ‘মিম’ প্রধান ব্যারিস্টার আসাদউদ্দিন ওয়াইসির উদ্দেশ্যে হু’মকির সুরে বলেন, ‘আমি তোমাকে ক্রে’নে উল্টো করে ঝুলিয়ে তোমার দাড়ি কে’টে দেবো, এরপর তোমার দাড়ি তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর গালে লাগিয়ে দেবো।’ এরপরেই আজ আসাদউদ্দিন ওয়াইসির ওই মন্তব্য প্রকাশ্যে এলো। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, জাতীয় নাগরিকপঞ্জি ও জাতীয় জনসংখ্যা নিবন্ধনের তী’ব্র বিরোধিতা করেছেন আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। এরপর থেকে উগ্রহিন্দুত্ববাদী নেতাদের রোষের মুখে পড়েছেন তিনি। এদিকে, গত (শুক্রবার) কর্ণাটকের বিজেপি বিধায়ক সোমশেখর রেড্ডি নাগরিকত্ব আইন নিয়ে মুসলিমদেরকে পরোক্ষে হুঁ’শিয়া’রি দিয়ে বলেছেন, ‘আপনারা সতর্ক থাকুন। জনসংখ্যার ৮০ ভাগই আমরা। আপনারা শুধুমাত্র ১৫ শতাংশ সংখ্যালঘু। শুধু চিন্তা করুন, আপনাদের বি’রুদ্ধে যদি সমস্ত সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ প

ইরানের পাশে দাড়াল পাকিস্তান

Image
  সব হুমকি উপেক্ষা করেই ইরানের পাশে দাড়াল পাকিস্তান! পাকিস্তান সরকার আবারও ইরানের ওপর আমেরিকার একতরফা নিষেধাজ্ঞার বিরোধিতা করেছে। পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মুখপাত্র জাহিদ হাফিজ চৌধুরী ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিরোধিতার বিষয় স্পষ্ট করেন। তিনি বলেন, ইরানের বিরুদ্ধে আমেরিকার নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি তেহরানের বিরুদ্ধে স্ন্যাপব্যাক ম্যাকানিজম চালুর মার্কিন প্রচেষ্টার বিরোধী পাকিস্তান সরকার। তিনি বিষয়টি নিয়ে ইরানের সঙ্গে গঠনমূলক আচরণ করার জন্য পরমাণু সমঝোতা স্বাক্ষরকারী দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান। ইরানের আন্তর্জাতিক পরমাণু সমঝোতার প্রতি ইসলামাবাদের সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করে জাহিদ হাফিজ চৌধুরি বলেন, নিষেধাজ্ঞা ও বলপ্রয়োগে কোনো ফল পাওয়া যায় না; এর পরিবর্তে বরং ইরানের সঙ্গে গঠনমূলক আচরণ করতে হবে। ২০১৫ সালে আমেরিকাসহ ছয় জাতিগোষ্ঠী ইরানের সঙ্গে পরমাণু সমঝোতা সই করলেও ২০১৮ সালের মে মাসে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে তার দেশকে এই সমঝোতা থেকে বের করে নেন। এরপর ওয়াশিংটন তেহরানের বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রক্রিয়া শুরু করে যা এখন পর্যন্ত চলছে

আবারো ভূমধ্যসাগরে নতুন করে তীব্র উত্তেজনা

Image
আবারো ভূমধ্যসাগরে নতুন করে তীব্র উত্তেজনা ভূমধ্যসাগরে বি’রো’ধপূর্ণ এলাকায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য ফের তৎপরতা শুরু করেছে তুরস্ক। দেশটির অনুসন্ধানকারী জাহাজ ‘অরুক রিস’ বি’রো’ধীয় অঞ্চলে সোমবার থেকে কার্যক্রম শুরু করবে বলে জানানো হয়েছে। এমন পদক্ষেপের ফলে এথেন্সের সঙ্গে আবারও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তুর্কি নৌবাহিনী জানায়, অরুক রিস নামের জাহাজ সোমবার থেকে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত গ্রিসের দক্ষিণের কাস্তালোরিজো দ্বীপসহ এ অঞ্চলে অনুসন্ধান কার্যক্রম চালাবে এমন বার্তা মেরিটাইম সতর্ক পদ্ধতি নেভটেক্সকে পাঠানো হয়েছে।এর আগে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝিতে অনুসন্ধানকারী জাহাজ অরুক রেইস’কে একমাসেরও বেশি সময় ভূমধ্যসাগরে অবস্থানের পর দেশটির আনাতোলিয়া বন্দরে ফেরত নিয়ে আসে তুরস্ক। সম্প্রতি পূর্ব ভূমধ্যসাগরে মিসর ও সাইপ্রাস বড় জ্বালানি খনির সন্ধান পেয়েছে। এর পরই তুরস্ক ওই এলাকায় প্রাকৃতিক সম্পদের খোঁজ পাওয়ার জন্য অতিমাত্রায় তৎপর হয়ে ওঠে। এ নিয়ে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়।  

ভ’য়াবহ পুরুষ সংকটে ৬ দেশ

Image
ইউরোপের স্বনামধন্য কয়েকটা দেশ আছে যেগুলোতে নারী ও পু’রুষের শতকার হারের মধ্যে অনেক গ’রমিল রয়েছে। রাশিয়া, লাটভিয়া, বেলারুশ, লিথুনিয়া, আর্মেনিয়া, ইউক্রেন এই দেশগুলোতে পুরুষ থেকেও মহিলার সংখ্যা বেশি।লাটভিয়ায় প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৮.০। লিথুনিয়ায় প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৭.২। আর্মেনিয়ায় প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৫.৫। রাশিয়ায় প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৫.৩। বেলারুশে প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৫.২। ইউক্রেনে প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৫.৮৭। এর মধ্যে বাল্টিক রাষ্ট্র লাটভিয়া সাবেক কমিউনিষ্ট সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে এসে পুঁজিবাদী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে প্রায় দুই দশক হতে চললো।কিন্তু, পুঁজিবাদি ব্যবস্থায় লাটভিয় মহিলারা যতোটা এগিয়েছেন,ততোটাই পিছিয়ে পড়ছেন সেখানকার পুরুষরা।পুরুষদের চেয়ে মেয়েরা সেখানে গড়ে এগারো বছর করে বেশী বাঁচছেন। ফলে, তৈরী হয়েছে নারী-পুরুষের মধ্যে এক সামাজিক ভারসা’ম্যহী’নতা। নারী – পুরুষের এই ভারসাম্যহীনতার প্রকৃষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় লাটভিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। এখানে

সোভিয়েত মহাকাশ জয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা

Image
  যদি বাংলাদেশের কোনো শিক্ষিত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করা হয়, মহাকাশে উৎক্ষেপিত প্রথম রকেটের নাম কী কিংবা বিশ্বের প্রথম নভোচারী কে ছিলেন, অনেকেই সেই প্রশ্নটির উত্তর দিতে পারবেন। কিন্তু যদি জিজ্ঞাসা করা হয়, মহাকাশ বিজ্ঞানের এই যে সব বিরাট বিরাট সাফল্য, তার পিছনে কোন বিজ্ঞানীর অবদান সবচেয়ে বেশি? তাহলে উত্তরদাতা নির্ঘাৎ মাথা চুলকাতে বাধ্য হবেন। শুধু আমাদের দেশে কেন, যে দেশে এসব সাফল্য অর্জিত হয়েছিল, সেই রাশিয়াতেও অনেকেই এই বিজ্ঞানীর নামের সঙ্গে পরিচিত নয়। এই বিজ্ঞানীর নাম কারিম কারিমভ, যিনি জাতিগতভাবে ছিলেন একজন আজারবাইজানি। তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত প্রকৌশলী এবং মহাকাশ বিজ্ঞানী। সোভিয়েত স্পেস প্রোগ্রামের প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। চার দশক ধরে তিনি ছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়নের মহাকাশ প্রকল্পের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব। ১৯৫৭ সালে মহাকাশে প্রথম রকেট উৎক্ষেপণ ('স্পুৎনিক–১'), ১৯৬১ সালে মহাকাশে প্রথম নভোচারীকে প্রেরণ (ইউরি গাগারিন), ১৯৬৭ সালে মহাকাশে প্রথম স্বয়ংক্রিয় স্পেস ডকিং ('কসমস ১৮৬' ও 'কসমস ১৮৮' এবং বিশ্বের প্রথম মহাকাশ স্টেশন নির্মাণ ('সালিউৎ' ও 'মির

নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন: তিন আসামি কে নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন

Image
  নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনায় তিন আসামি সাজু, বাদল ও কালামকে নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পিবিআই। শনিবার (১০ অক্টোবর) সকালে, তাদের সাথে নিয়ে বেগমগঞ্জের জয়কৃষ্ণপুর গ্রামে যায় পিবিআই-এর একটি দল। এসময় তারা আশাপাশের বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে। একই সাথে ২ সেপ্টেম্বব কী ঘটে ছিলো সে বিষয়ে খোঁজ নেয়। এর আগে মামলার তদন্ত করছিলো পুলিশ। কিন্তু মামলাটি গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় দায়িত্বভার দেয়া হয় পিবিআইকে। উল্লেখ্য, নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় এক নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন চালানোর এক মাস পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হলে পুলিশ রোববার গ্রেপ্তার অভিযানে নামে। নির্যাতনের শিকার ওই নারী বাদী হয়ে বেগমগঞ্জ থানায় রোববার রাতে নারী ও শিশুনির্যাতন দমন আইন এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি মামলা করেন। দুই মামলাতেই নয়জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও সাত-আটজনকে আসামি করা হয়। আসামিরা হলেন- বাদল, মো. রহিম, আবুল কালাম, ইস্রাফিল হোসেন, সাজু, সামছুদ্দিন সুমন, আবদুর রব, আরিফ ও রহমত উল্যা। তাদের সবার বাড়ি বেগমগঞ্জে।