Posts

খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা, দেশের সমস্ত চার্চ থেকে ‛ক্রস’ সরানো শুরু করলো চীন

Image
এবার খ্রিস্টানদের বিরূদ্ধে সারা দেশে বিশেষ কর্মসূচি নিলো চীন। এই অভিযানে দেশের সমস্ত চার্চের ওপর থেকে খ্রিস্টানদের পবিত্র ‛ ক্রস ’ সরানো শুরু করলো চীনের সরকার। চীনের UC নিউজ প্রকাশিত রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, সরকারি কর্মী এবং ক্রেন দিয়ে চার্চের ওপর থেকে ক্রস সরিয়ে ফেলার কাজ চলছে। কমিউনিস্ট পার্টি অফ চাইনা(CPC) সূত্রে জানানো হয়েছে যে এটি দেশ থেকে ধর্মের চিহ্ন মুছে ফেলার বিশেষ অভিযান। চীনের সংস্কৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, এমন সব চিহ্ন সারা দেশ থেকে মুছে ফেলা হবে। তাদের বক্তব্য, এই পরিকল্পনা আগেই নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু করোনা মহামারীর কারণে কিছুদিন বন্ধ থাকার পর আবার নতুন করে শুরু করা হলো। এর আগে চীন উইঘুর মুসলমানদের ওপর একইরকম অভিযান চালিয়েছিল। চীনে মুসলমানদের ওপর রোজা রাখা, নামাজ পড়া এবং দাঁড়ি রাখা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এমনকি বন্ধ করে দেওয়া সমস্ত মসজিদ। নিষিদ্ধ করা হয়েছে আরবি লেখা এবং চালু করা হয়েছে চীনা ভাষায় লেখা। আন্তর্জাতিক মুসলিম সংগঠনগুলির অভিযোগ, চীনের সরকার দেশের মুসলিমদের ধরে ধরে বন্দি ক্যাম্পে অত্যাচার চালানো হচ্ছে। কিন্তু সেসব অভিযোগকে পাত্তা দেয়নি চীনের কমিউনিস্ট সরকার। এবার

সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর এইবার ওমান করোনা ইস্যু দেখিয়ে ৭ লক্ষাধিক ভারতীয়কে দেশে ফেরত পাঠাচ্ছে

Image
সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর এইবার ওমান করোনা ইস্যু দেখিয়ে ৭ লক্ষাধিক ভারতীয়কে দেশে ফেরত পাঠাচ্ছে।আলহামদুলিল্লাহ। ভারতীয় RSS ও BJP হিন্দুরা যেভাবে করোনা ইস্যুতে মুস লমানদের পিটিয়ে মেরে ফেলছে। ত্রাণ দিচ্ছে না। ত্রাণ নিতে গেলে 'জয় শ্রীরাম' বলতে বাধ্য করাচ্ছে। বিবাহিত অবিবাহিত নারীদের ইজ্জত আব্রু নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। অন্তত দেরিতে হলেও আরব বিশ্বের নজর কেড়েছে। যার শুরুয়াত করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে অতপর ওমান ইনশাআল্লাহ অচিরেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করবে আরব বিশ্ব। সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো একইভাবে ওমান থেকে করোনা ইস্যু দেখিয়ে ৭লাখ ভারতীয়কে ফেরত দেশে পাঠাবে ওমান সরকার। বিস্তারিত ভিডিও সহ "The economic times" এর প্রতিবেদন এই লিংকে দেখুনঃ ( https://bit.ly/2Wdcd7E ) এভাবে যদি বিশ্বের সকল মুসলিম দেশগুলো জেগে উঠে তাহলে পৃথিবীতে আর কোন মুসলমানকে নির্বিচারে মরতে হবে না, না খেয়েও মরতে হবে না। আর না কোন কাফের দেশ আঙ্গুল তুলে মুসলমানদের দিকে তাকাতে পারবে না। ইনশাআল্লাহ। (সংগৃহীত)

৫ম শ্রেণির ছাত্রী হত্যাকারী আটক, ফাঁসির দাবি এলাকাবাসীর

Image
পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ুয়া মনি আক্তারের হত্যাকারীকে আটক করেছে নেত্রকোণা জেলা পুলিশ। চাঞ্চল্যকর হত্যাকান্ডের মূল হোতা বারহাট্টা উপজেলার, রায়পুর ইউনিয়নের মান্দারতলা(নয়াপাড়া) গ্রামের সুলতান মিয়া(২৫)। সে ঐ গ্রামের রাশিদ মিয়ার ছেলে। গত শুক্রবার সকালে হাত,মুখ বাধা অবস্থায় মৃত অবস্থায় মনিকে গ্রামবাসী দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে লাশ নিয়ে নেত্রকোণা সদর হহাসপাতালের মর্গে পাঠায়। খুনি সুলতান মনিকে নির্যাতন করে মেরে জঙ্গল ফেলে যায় বলে অভিযোগ। মনি প্রাইভেট পড়ার জন্য পাশের গ্রামে যায়। পরে আর সে ফিরে আসেনি। সুলতান তাকে বিভিন্ন সময় যৌন হয়রানি করতো বলে অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে সে পুলিশের হেফাজতে আছে। এলাকাবাসী খুনির ফাঁসি দাবি করে সামাজিক মাধ্যমে সোচ্চার প্রতিবাদ করছে।

ভারতে মুসলিম যুবতীর উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল পুলিশ

Image
ভারতের দিল্লিতে মুসমানদের উপর চালানো গণহত্যা, ধর্ষণ, নির্যাত, ও মসজিদ ঘর বাড়ি জ্বালিয়ে দেয় উগ্রবাদী হিন্দুরা, দিন দুপুরে মুসলিম মা বোনদের উপর হায়নার মত ঝাঁপিয়ে পড়ার মত ভয়াবহ দৃশ্য ও দেখা যায় দিল্লির রাস্তায়, দিল্লির পুলিশের এই নির্মমতার কথা ও উঠে আসে বিবিসি সহ গন মাধ্যমে, দিল্লির সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ হয়েছে। এই দাঙ্গায় দিল্লি পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন পুলিশ এই দাঙ্গা থামানোর চেষ্টা না করে বরঞ্চ হিন্দু দাঙ্গাকারীদের সহযোগিতা করেছে। পুলিশের এ ধরণের ভূমিকা নিয়ে কিছু ঘটনার অনুসন্ধান করে সত্যতা খুঁজে পায় বিবিসি।বিশ্বব্যাপী শুরু হয় নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড়। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে ঘটে গেল চরম দাঙ্গা। হিন্দু মুসলিম হানাহানির এক চরম রূপ পরিলক্ষিত হলো ভারতের রাজধানীত। এনআরসি ও সিএএ-র প্রতিবাদে দীর্ঘ দিন ধরে মুসলমান ও সাধারণ হিন্দুরা আন্দোলন করে আসছিল দিল্লিসহ ভারতের সব রাজ্যেই। ক্ষমতাসীন বিজেপি এসব আন্দোলন বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়ে বিকল্প পথ হিসেবে গ্রহণ করে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির মত মন্দ দৃষ্টান্

ভারতে আর ১জন মুসলিম নির্যাতিত হলে তাদের দুবাই ঢুকতে দেওয়া হবেনা

Image
সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) রাজপরিবারের সঙ্গে যুক্ত প্রিন্সেস হেন্দ আল কাসেমি গত কয়েক সপ্তাহ ধরে তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের টাইমলাইনে বিদ্বেষপূর্ণ ও ইসলামোফোবিক মন্তব্যের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে যাচ্ছেন। এসব মন্তব্যের বেশিরভাগ আসছে আরব আমিরাতে কর্মরত ভারতের হিন্দু ধর্মাবলম্বী নাগরিকদের কাছ থেকে। -সাউথ এশিয়ান মনিটর, সিএনএন, নিউজ এইট্টিন এতে উদ্বিগ্ন দেশটিতে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত পবন কাপুর। ভারতীয় নাগরিকদের সম্বন্ধে বলেন যে, বৈষম্য আমাদের নৈতিক বুনন ও আইনের শাসনের পরিপন্থী এবং আমিরাতে বাস করা ভারতীয়দের এটা মনে রাখতে হবে। বিশেষ করে কিছু ব্যক্তির মন্তব্যের কারণে একই সঙ্গে বেদনা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন এই রাজকন্যা। তিনি বলেন, আমিরাত ও ভারতের সম্পর্ক শত বছরের পুরনো। কিন্তু এই প্রবণতা নতুন। ভারতীয়দের কাছ থেকে আগে কখনো এমন বিদ্বেষমূলক আচরণ আমরা পাইনি।প্রিন্সেস হেন্দ যদিও স্বীকার করেন যে, কিছু ব্যক্তির এ ধরনের মন্তব্য আরব আমিরাতে কর্মরত বিপুল সংখ্যক ভারতীয়ের প্রতিনিধিত্ব করে না কিন্তু তিনি বেশ কায়দা করে ভারতীয়দের জন্য একটি হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়েছেন এভাবে: শুধু মুসলিম ও খ্রিস্টান

কুরআনের ভুল ধরতে গিয়ে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করেছি

Image
ইসলাম ধর্মের বই পুস্তক পড়ে ও বিভিন্ন সময় ওয়াজ মাহফিলে আল্লাহ ও তার রাসুলের কথা শুনে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে স্বেচ্ছায় ও স্বজ্ঞানে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় অসীম চন্দ্র হালদার (৩৭) নামে এক হিন্দু যুবক।বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) মঠবাড়িয়া নোটারি পাবলিকে এফিডেভিট করে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। নিজের নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম রেখেছেন মোঃ আবদুল্লাহ। সে চিত্রা গ্রামের চন্দ্র মনী হাওলাদারের ছেলে। সে পেশায় একজন নির্মাণ শ্রমিক।জানা যায়, বুধবার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে মঠবাড়িয়া দক্ষিণ বন্দর জামে মসজিদের খতিব ও বেতমোর আশ্রাফুল উলুম ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ আলহাজ্ব হযরত মাওঃ মোঃ শাহ জালাল এর কাছে কালিম পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।পরে বৃহষ্পতিবার নোটারি পাবলিকে এফিডেভিট করেন। তার স্ত্রী এবং ৩ সন্তান রয়েছে। এখন থেকে সে স্ত্রী সন্তানদের থেকে আলাদা জীবন যাপন করবেন বলে জানান। আবদুল্লাহ সবার কাছে দোয়া প্রার্থণা করেছেন।আবদুল্লাহ জানান, কুরআন, হাদিস ও ইসলাম ধর্মের বই পুস্তক পড়ে এবং ওয়াজ মাহফিল শুনে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হই। বুঝতে পেরেছি ইসলাম আসলেই শান্তির ধর্ম।

ভারতের গুজরাটে আইন করে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো আযান

Image
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্য গুজরাতে সকল শ্রেণির ধর্মস্থানে এবার লাউডস্পিকার ব্যবহার নিষি’দ্ধ করে দিল গুজরাত সরকার। সোমবার এ ব্যাপারে এক সার্কুলা জারি করেছে বিজয় রূপাণি সরকার। নরেন্দ্র মোদির খাসতালুক গুজরাটে জারি করা এই সার্কুলারে বলা হয়েছে, আগামী ৩ মে পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে ধর্মীয় স্থানে লাউডস্পিকার ব্যবহার করা যাবে না। কোনও ধরনের জমায়েতও করা যাবে না। এ নির্দেশ কঠোরভাবে পালন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে বরা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার পুনরায় কোনও নির্দেশ জারি না করা পর্যন্ত এই নিষি’দ্ধ জারি থাকবে। উল্লেখ্য, রযমান মাস শুরুর মুখে গুজরাত সরেকারের এই সার্কুলার নিসন্দেহে মুসলিমদের কাছে একটা বড় আঘা’ত। লকডাউনের মধ্যে রোযা চলায় মুসলিমরা মসজিদে যেতে পারছে না।বাড়িতে বসে তাদেরকে সন্ধ্যায় ইফতার কিংবা ভোরে সেহরি করতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে মসজিদে জামাতে নামায না হলেও মসজিদের লাউস্পিকারে ইফতার ও সেহরির সময় ঘোষণা করায় মুসলিমদের রোযা ভা’ঙতে ও সেহরি করতে সুবিদা হত। কিন্তু মসজিদে লাউডস্পিকার বন্ধ হওয়ায় তারাই সবচেয়ে মুশকিলে পড়বে। যদিও গুজরাত সরকারের পক্ষ থেকে সার্কুলারে বলা হয়েছ্, সমস্ত ধরনের ধ