Posts

ডা. জাফরুল্লাহর কিছুটা শারীরিক অবনতি ঘটেছে

Image
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কিছুটা শারীরিক অবনতি ঘটেছে। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বর্তমানে তার নিজের স্থা‌পিত প্র‌তিষ্ঠান গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে অধ্যাপক ডা. মামুন মুস্তাফি ও অধ্যাপক ডা. নজীবের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৭টায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বলা হয়, ‘ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর জন্য সবাই দোয়া করবেন। উনার শরীর ভালো না। রাতে উনার শ্বাসকষ্ট ছিল। আপনাদের সবার দোয়া খুব প্রয়োজন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর শ্বাসকষ্ট শুক্রবার (৫ জুন) দুপুর ১টার দিকে আবার বেড়েছে। তখন থেকে ডা. জাফরুল্লাহকে অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়েছে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. ফরহাদ বলেন, ‘বৃহস্পতিবার (৪ জুন) রাত ১২টা-১টার দিকে শ্বাসকষ্ট বাড়ছিল। তখন অক্সিজেন দেয়া হয়েছিল তাকে। সেটা নিয়ন্ত্রণ হওয়ার পরে সকালে ভালোই ছিলেন তিনি। সকাল ১০টার দিকে আবার একটু বেড়ে যায় শ্বাসকষ্ট। তবে তখন অক্সিজেন বা লেবুনাইজার দেয়া হয়নি। দুপুর ১টার দিকে শ্বাসকষ্ট আবারও

জুম্মার দিনের গুরুত্ব এবং সুন্নাত আমলসমূহ

Image
রাসুলে কারীম সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন- দিন সমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম দিন জুম্মার দিন। এই দিনের বিশেষ ফজ্বিলত মহাত্ব রয়েছে।যেহেতু এই দিনে বিশেষ একটি সময় রয়েছে যেই সময়ে আল্লাহ তা'য়ালা বান্দার দোয়া কবুল করে থাকেন৷ তাই আমাদেরকে গুরুত্বসহকারে এই দিনের উপর আমল করা আবশ্যক। এবং সুন্নাত আমলের প্রতি সতর্ক থাকা চাই। # ভাইসব_জুম্মার_দিনের_সুন্নাত_আমলসমূহ_ ★জুম্মার দিন প্রত্যুষে ঘুম থেকে উঠে ফজরের নামাজ আদায় করা। ★ফজরের ফরজ নামাজ়ে সূরা সাজদা [সিজদা] ও সূরা দাহর/ইনসান তিলাওয়াত করা।(যারা পারেন) ★উত্তমভাবে গোসল করা। ★মেসওয়াক করা। ★ উত্তম পোষাক পরিধান করা। ★সুগন্ধি লাগানো। ★তৈল ব্যবহার করা। ★প্রথম ওয়াক্তে মসজিদে যাওয়া। ★মসজিদে গিয়ে কমপক্ষে দুই রাকা’আত নফল নামাজ আদায় করা। ★জুম্মার সালাতে যত দ্রুত সম্ভব উপস্থিত হওয়া । ★ পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা। ★ মনোযোগ সহকারে জুম্মার খুৎবা শোনা । ★জুম্মার দিন আপনার দুয়া কবুল হবার সেই মুহূর্তটির অনুসন্ধান করুন । ★সূরা কাহাফ তিলাওয়াত। ★আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপর বেশি বেশি দুরদ পাঠ করা। ★ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসা। ★মনযোগ দিয়

মুসলিম বিদ্বেষী ট্যুইট! ভারতীয় আইনজীবীকে কঠিন শাস্তি দিল কানাডা, বাতিল করা হল লাইসেন্স

Image
মুসলিমদের বিরুদ্ধে অপমানজনক ট্যুইট করে শাস্তির মুখে পড়লেন কানাডায় বাস করা প্রবাসী এক ভারতীয়। এবার রমজান মাসে কানাডার টরন্টোর বেশ কিছু মিউনিসিপালিটির মসজিদে যেহেতু জামাত বন্ধ, তাই মেয়র অফিস ইফতারের জন্য মুসলিমদের মাইকে মাগরিবের আজান দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেই ট্যুইট করেন ওই ভারতীয় রাভি হুদা। তিনি লেখেন, ‛এর পরে কী? উট ও ছাগল চালকদের জন্য আলাদা রাস্তা, কোরবানির নামে বাড়িতে পশু হত্যার অনুমতি, সমস্ত মহিলাদের খুশি করার জন্যে ভোটের ব্যবস্থা তাঁবুতে, সেখানে মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে রেখে তারা আসবে,n mএইসব গুলিরও প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।’ রবি একটি স্কুল কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন, সেখান থেকে তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, তিনি কোনওদিন কোনও মিটিংয়ে থাকতে পারবেন না। রিম্যাক্স নামে নামকরা একটি রিয়াল স্টেটের চাকুরীও হারিয়েছেন তিনি। ট্যুইটারে তিনি নিজেকে ইমিগ্রেশন আইনজীবী বলে দাবি করেন, সেটির লাইসেন্সও বাতিল করা হয়েছে। এখন যদি তিনি তার গাড়ি, বাড়ির মর্টগেজ না দিতে পারেন তাহলে তিনি শ্রীঘ্রই হবেন হোমলেস। এবং ভবিষ্যতে তার চাকুরী পাওয়া হবে দুষ্কর। সবাই বলবে, ও তুমি স

ইসলামই হচ্ছে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ সভ্যতা

Image
এটা    আমেরিকার Oklahoma university , 1948 সাল। প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি হিসেবে George McLaurin ভর্তি হয়েছিলেন। তাকে বাধ্য করা হয়েছিল ক্লাসরুমের এক প্রান্তে বসতে , white students থেকে কিছুটা দূরে থাকতে। এ যেনো ভারতের সেই উঁচু জাত-নিচু জাত প্রথার মত। যাই হউক , এরাই আবার আমাদের মূল্যবোধ (𝐇𝐮𝐦𝐚𝐧 𝐫𝐢𝐠𝐡𝐭𝐬) শিখাতে আসে!!!! অথচ আজ থেকে 1400 বছর আগে কাবা ঘরের উপর দাঁড়িয়ে নামাজের জন্য প্রথম আযান দেয়ার সম্মান , ইসলাম কৃষ্ণাঙ্গ বেলাল (রাঃ) কেই দিয়েছিল। সভ্যতা আমাদের শিখিওনা কেননা ইসলামই হচ্ছে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ সভ্যতা।

ইমাম হাশেমী হুজুর

Image
প্রায়  দেড় বছরের মধ্যেই সুন্নীয়তের ময়দান থেকে তিনটি এলমের জাহাজ ডুবে গেল,যা সুন্নীয়তের ময়দানে আজীবন অপূরনীয় হয়ে থাকবে। যখন আল্লামা মুহাম্মদ আজিজুল হক আলকাদেরী হুজুর কেবলা (রঃ) ওফাত বরণ করলেন, তখন মনকে অনেক কষ্ট করে শান্তনা দিয়েছিলাম যে,আমাদের সুন্নীয়তের ময়দানে আরও দুইজন অভিবাবক আছেন।হুজুরের প্রায় ৪০ দিন যেতেই না যেতে সুন্নীয়তের আরেকজন অভিভাবক হুজুর আল্লামা মুহাম্মদ নুরুল মনোয়ার হুজুর কেবলা( রঃ) কে হারিয়েছি ডুবে গেছে সুন্নীয়তের আরেকটি এলেমের জাহাজ । এক এক করে দুইজন সুন্নীয়ত ের অভিভাবকদের হারিয়ে মন চুরমার হয়ে গেছে। শেষ ভরসা ছিলেন ইমামে আহলে সুন্নাত আল্লামা কাজী মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম হাশেমী হুজুর কেবলা( রঃ)। ওনি ছিলেন বলে সুন্নীজনতা মনে একটু ভরসা ছিল যে আমাদের আরেকজন অভিভাবক আছেন। আজ সেই অভিভাবকে হারিয়ে আমরা নিঃস্ব এতিম হয়ে গেছি। এক এক করে তিনজন অভিভাবক আমাদেরকে শোক সাগরে ভাসিয়ে জান্নাতের বাগানের অধিকারী হয়ে গেছেন।এখন আমরা সুন্নীজনতা কাকে পেয়ে মনকে শান্তনা দিব,যখনই শুতে যায় হুজুরের কথা মনে পড়ে। আল্লাহ হুজুরের উছিলায় আপনি আমাদের সকলকে গুনাহ ক্ষমা করে দিন। আমিন....ছুম্মা.. আমিন

ইসরায়েল আরও ৪ মাস আল-আকসা মসজিদে ঢুকতে দেবে না ইমামকে

Image
মুসলমানদের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান আল-আকসা মসজিদে আরও চার মাস প্রবেশ করতে পারবেন না এই মসজিদের ইমাম (গ্র্যান্ড খতিব) ইকরামা সাবরি। এর আগে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা আজ বৃহস্পতিবার শেষ হওয়ার পর তা আরও চার মাসের জন্য বাড়ানো হয়েছে। ইকরামা সাবরি এ সম্পর্কে বলেছেন, ইহুদিবাদী ইসরায়েল আবারও তাদের অন্যায় ও বেআইনি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এর মাধ্যমে মানুষের ইবাদতের অধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে। তবে ফিলিস্তিনিরা সব সময় আল-আকসা মসজিদের পাশে থাকবে এবং তা রক্ষা করবে।  খতিব ইকরামার বিরুদ্ধে দখলদারদের অভিযোগ হচ্ছে তিনি মুসল্লিদেরকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে উসকে দিচ্ছেন। সম্প্রতি ইহুদিবাদী ইসরায়েলি বাহিনী ইকরামা সাবরি'র বাড়িতে হানা দিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করেছিল। এর প্রতিক্রিয়া হামাসের রাজনৈতিক প্রধান ইসমাইল হানিয়া বলেছিলেন, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে আল-আকসা মসজিদকে মুসল্লি-শূন্য করারও চেষ্টা চলছে। মুসল্লি-শূন্য করার ষড়যন্ত্র দীর্ঘ দিন ধরে চলছে বলে তিনি জানান। এছাড়া দখলদার ইসরায়েল করোনাভাইরাসকে অজুহাত করে বায়তুল মুকাদ্দাসকে নিয়ে আরও নানা ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন ইসমাইল হানিয়া। তিনি বলেন, এসব ষড়যন্ত্র কখনোই বাস্ত

বাংলাদেশিসহ ২৫৫০ তাবলিগ জামাত সদস্যের ১০ বছর ভারতে প্রবেশ নিষিদ্ধ

Image
করোনাভাইরাস লকডাউনের সময় ভিসা নীতিমালা লঙ্ঘন করে ভারতে অবস্থান করায় বাংলাদেশিসহ ২ হাজার ৫৫০ বিদেশি তাবলিগ জামাত সদস্যকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আগামী ১০ বছর কালো তালিকাভূক্ত এসব তাবলিগ জামাত সদস্যদের ভারতে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। বৃহস্পতিবার ভারতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিভিন্ন রাজ্য সরকার দেশজুড়ে মসজিদ এবং ধর্মীয় মাদ্রাসায় অবৈধভাবে বসবাসরত বিদেশিদের বিবরণ দেওয়ার পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই পদক্ষেপ নিয়েছে। সরকারি নির্দেশ উপেক্ষা করে দিল্লির নিজামুদ্দিন মরকাজে মাওলানা সাদের নেতৃত্বে তবলিগ জামাতের ধর্মীয় জমায়েতে যোগ দেওয়ার জেরেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মাওলানা সাদ, তার ছেলেসহ অনেকেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নজরে রয়েছে। এদের বিরুদ্ধে লকডাউন ভাঙার অভিযোগ রয়েছে। দিল্লিতে তবলিগ জামাতে হেডকোয়ার্টার নিজামুদ্দিন মার্কাজে এক বিশেষ জমায়েতে তারা যোগ দিয়েছিল। ওই ধর্মীয় জমায়েত থেকে একের পর এক করোনা আক্রান্তের সন্ধান মেলে। এরপরই কেন্দ্রীয় সরকারের নজরে চলে আসে তারা। কালো তালিকায় থাকা সদস্যদের মধ্যে রয়েছে চারজন মার্কিন নাগরিক, ৯